
গাজীপুরে এক কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাত পৌনে ১০টার দিকে মহানগরের ধীরাশ্রমের দক্ষিণখান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ইন্টারনেট ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জানা গেছে।
নিহত মো. রাকিব মোল্লা মহানগরের দক্ষিণখান এলাকার ইব্রাহিম মোল্লার ছেলে। গাজীপুর সদর থানার কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন তিনি।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকায় মো. ইন্তাজ ও মো. সেলিম মিয়া নামে দুজন অংশীদার ভিত্তিতে ক্যাবল টিভি ও ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবসা করছিলেন। সম্প্রতি রাকিব মোল্লা সেই ব্যবসা তার দখলে নেন। এ নিয়ে রাকিবের সঙ্গে ইন্তাজ ও সেলিমের প্রকাশ্যে বিরোধ তৈরি হয়।
এরই মধ্যে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রাকিব মোল্লা দক্ষিণখান এলাকায় অবস্থান করছেন জানতে পেরে ইন্তাজ ও সেলিম মিয়াসহ অন্তত সাতজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে যায়। সেখানে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা রাকিবকে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পরে রাকিবকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
স্থানীয় ইন্টারনেট ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জানা গেছে।
নিহত মো. রাকিব মোল্লা মহানগরের দক্ষিণখান এলাকার ইব্রাহিম মোল্লার ছেলে। গাজীপুর সদর থানার কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন তিনি।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকায় মো. ইন্তাজ ও মো. সেলিম মিয়া নামে দুজন অংশীদার ভিত্তিতে ক্যাবল টিভি ও ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবসা করছিলেন। সম্প্রতি রাকিব মোল্লা সেই ব্যবসা তার দখলে নেন। এ নিয়ে রাকিবের সঙ্গে ইন্তাজ ও সেলিমের প্রকাশ্যে বিরোধ তৈরি হয়।
এরই মধ্যে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে রাকিব মোল্লা দক্ষিণখান এলাকায় অবস্থান করছেন জানতে পেরে ইন্তাজ ও সেলিম মিয়াসহ অন্তত সাতজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সেখানে যায়। সেখানে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা রাকিবকে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পরে রাকিবকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাজীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে