
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের প্রধান ঈদ জামাত আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।
শনিবার (২৯ মার্চ) জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লির জন্য নামাজের স্থান প্রস্তুত করা হয়েছে। যেখানে রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনীতিকরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ঈদের জামাতে অংশ নেবেন।
ডিএসসিসি প্রশাসক ঢাকাবাসীকে প্রধান ঈদ জামাতে অংশ নেয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, আমরা সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করেছি, যাতে মুসল্লিরা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেন। তিনি আগাম ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়ে মহান আল্লাহর কাছে সবার ইবাদত কবুল হওয়ার প্রার্থনা করেন।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। মুসল্লিদের জন্য অজু ও টয়লেটের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
জরুরি স্বাস্থ্যসেবার জন্য মেডিকেল টিম ও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত থাকবে। এছাড়া, বৃষ্টি বা প্রতিকূল আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে সকাল ৯টায় দ্বিতীয় ঈদের জামাতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় আলোকসজ্জা করা হয়েছে। ঈদের দিন নগরীর পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ডিএসসিসি ও ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা সকাল থেকেই রাস্তা ও ঈদগাহ এলাকা পরিষ্কারে কাজ করবেন।
এছাড়া, যানজট এড়াতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা জোরদার করা হয়েছে। বিশেষ বাস সার্ভিস চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ডিএসসিসি প্রশাসক নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করেছেন। যেন ঈদ উদযাপন সুন্দর ও নিরাপদ হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (২৯ মার্চ) জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লির জন্য নামাজের স্থান প্রস্তুত করা হয়েছে। যেখানে রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কূটনীতিকরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ঈদের জামাতে অংশ নেবেন।
ডিএসসিসি প্রশাসক ঢাকাবাসীকে প্রধান ঈদ জামাতে অংশ নেয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, আমরা সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করেছি, যাতে মুসল্লিরা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেন। তিনি আগাম ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়ে মহান আল্লাহর কাছে সবার ইবাদত কবুল হওয়ার প্রার্থনা করেন।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবে। মুসল্লিদের জন্য অজু ও টয়লেটের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
জরুরি স্বাস্থ্যসেবার জন্য মেডিকেল টিম ও অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত থাকবে। এছাড়া, বৃষ্টি বা প্রতিকূল আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে সকাল ৯টায় দ্বিতীয় ঈদের জামাতের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় আলোকসজ্জা করা হয়েছে। ঈদের দিন নগরীর পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ডিএসসিসি ও ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা সকাল থেকেই রাস্তা ও ঈদগাহ এলাকা পরিষ্কারে কাজ করবেন।
এছাড়া, যানজট এড়াতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা জোরদার করা হয়েছে। বিশেষ বাস সার্ভিস চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ডিএসসিসি প্রশাসক নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করেছেন। যেন ঈদ উদযাপন সুন্দর ও নিরাপদ হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে