
‘পলাশ শিমুল কুরচির ডালে বসন্ত হাসে রঙ্গের খেয়ালে’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা ডিসিপ্লিন উদযাপন করেছে ‘বসন্ত বর্তিকা’। বসন্তের আবাহনে আয়োজিত এ উৎসব বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অনন্য প্রতিচিত্র তুলে ধরেছে।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলা ডিসিপ্লিনের ২১ ব্যাচের উদ্যোগে অদম্য বাংলা প্রাঙ্গণে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বসন্তকে বরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল শোভাযাত্রা, যেখানে শিক্ষার্থীরা বাসন্তী রঙের পোশাকে শোভাযাত্রায় অংশ নেন। পরে প্রভাতি নিবেদন নিসর্গ রাগ, সংগীত, নৃত্য, আবৃত্তি পরিবেশনের মাধ্যমে বসন্তের রং ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়াও বৈকালীন নিবেদনে আছে নাটক সিরাজদ্দৌলা ও মহারাজের আশীর্বাদ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাংলা ডিসিপ্লিনের শিক্ষকরা তারা বলেন, বসন্ত প্রকৃতির নবজাগরণের উৎসব, যা বাঙালির সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এমন আয়োজন আমাদের ঐতিহ্যকে আরও সমৃদ্ধ করে। অনুষ্ঠানে বাংলা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘এমন আয়োজন আমাদের মনের উচ্ছ্বাস বাড়িয়ে দেয়। বসন্তকে ঘিরে ক্যাম্পাসে যে আনন্দমুখর পরিবেশ তৈরি হয়, তা অসাধারণ।’
বসন্তের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাংলা ডিসিপ্লিনের এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। ‘বসন্ত বর্তিকা’ ভবিষ্যতেও বাংলা বিভাগের ঐতিহ্য হিসেবে জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপিত হবে বলে আয়োজকরা জানান।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলা ডিসিপ্লিনের ২১ ব্যাচের উদ্যোগে অদম্য বাংলা প্রাঙ্গণে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বসন্তকে বরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে ছিল শোভাযাত্রা, যেখানে শিক্ষার্থীরা বাসন্তী রঙের পোশাকে শোভাযাত্রায় অংশ নেন। পরে প্রভাতি নিবেদন নিসর্গ রাগ, সংগীত, নৃত্য, আবৃত্তি পরিবেশনের মাধ্যমে বসন্তের রং ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়াও বৈকালীন নিবেদনে আছে নাটক সিরাজদ্দৌলা ও মহারাজের আশীর্বাদ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাংলা ডিসিপ্লিনের শিক্ষকরা তারা বলেন, বসন্ত প্রকৃতির নবজাগরণের উৎসব, যা বাঙালির সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এমন আয়োজন আমাদের ঐতিহ্যকে আরও সমৃদ্ধ করে। অনুষ্ঠানে বাংলা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘এমন আয়োজন আমাদের মনের উচ্ছ্বাস বাড়িয়ে দেয়। বসন্তকে ঘিরে ক্যাম্পাসে যে আনন্দমুখর পরিবেশ তৈরি হয়, তা অসাধারণ।’
বসন্তের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাংলা ডিসিপ্লিনের এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। ‘বসন্ত বর্তিকা’ ভবিষ্যতেও বাংলা বিভাগের ঐতিহ্য হিসেবে জাঁকজমকের সঙ্গে উদযাপিত হবে বলে আয়োজকরা জানান।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে