
দুইটি মামলা বিচারাধীন থাকায় আপাতত বিডিআর হত্যা নিয়ে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত থেকে সরকার সরে এসেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হাইকোর্টকে রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে এ কথা জানিয়েছে।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ তথ্য জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সহকারী সচিব মো. মফিজুল ইসলামের সই করা এসংক্রান্ত স্মারকে বলা হয়, বিষয়টি (পিলখানা হত্যাকাণ্ড) জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিধায় সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
আদালতে এসংক্রান্ত দুটি মামলা বিচারাধীন থাকায় এ পর্যায়ে অন্য কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিডিআর হত্যার পুরো ঘটনার তদন্তে কমিশন গঠনের কথা বললেও রোববার এমন তথ্য জানালো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর বিডিআর হত্যার পুনঃ তদন্ত চেয়ে আন্দোলন শুরু হয়।
উল্লেখ্য, পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।
এ ঘটনায় প্রথমে রাজধানীর লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুইটি মামলা হয়।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ তথ্য জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সহকারী সচিব মো. মফিজুল ইসলামের সই করা এসংক্রান্ত স্মারকে বলা হয়, বিষয়টি (পিলখানা হত্যাকাণ্ড) জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিধায় সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।
আদালতে এসংক্রান্ত দুটি মামলা বিচারাধীন থাকায় এ পর্যায়ে অন্য কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিডিআর হত্যার পুরো ঘটনার তদন্তে কমিশন গঠনের কথা বললেও রোববার এমন তথ্য জানালো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর বিডিআর হত্যার পুনঃ তদন্ত চেয়ে আন্দোলন শুরু হয়।
উল্লেখ্য, পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।
এ ঘটনায় প্রথমে রাজধানীর লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুইটি মামলা হয়।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে