
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় পদ্মা নদীতে এক মণ ওজনের বিপন্ন প্রজাতির একটি শুশুক জেলের জালে ধরা পড়েছে। তবে পানি থেকে ডাঙ্গায় তোলার কিছু সময়ের মধ্যেই মারা যায় শুশুকটি। এ সময় শুশুকটি একনজর দেখতে স্থানীয়রা ভিড় করেন। মঙ্গলবার দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের অদূরে শুশুকটি ধরা পড়ে। বুধবার (৩০ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা।
স্থানীয় জেলে বৈরাগী হলদার বলেন, আমরা কয়েকজন নদীতে মাছ ধরতে যাই। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে নদীর বিভিন্ন স্থানে জাল ফেলি। বেশ কয়েকবার জাল ফেলার পর কোনো মাছ পাওয়া যায়নি। বিকেল ৩টার দিকে জাল তোলার সময় জালে কয়েকটি ঝাঁকুনি দেয়। তখন বুঝতে পারি জালে বড় কিছু আটকা পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, জাল তুলে দেখি, একটি বড় আকৃতির শুশুক আটকা পড়েছে। পরে ওজন দিয়ে দেখা যায়, শুশুকটির ওজন ৪০ কেজি। শুশুক খাদ্য হিসাবে মানুষ ক্রয় করে না। তবে শুশুকের তেল দিয়ে নদী থেকে অন্যান্য মাছ শিকার করা হয়। শুশুক ধরার খবর পেয়ে এক সৌখিন মাছ শিকারি শুশুকটি নেওয়ার জন্য আসছেন। দাম-দরের বিষয়টি এখনও নিশ্চিত হয়নি। তবে দুই থেকে ৩ হাজার টাকা হলেই শুশুকটি ওই মাছ শিকারিকে দিয়ে দেব বলেও জানান তিনি।
রাজবাড়ী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা বলেন, শুশুক পদ্মা নদীতে সচারচর দেখা যায় না। হয়তো দল থেকে বিছিন্ন হয়ে পদ্মা নদীতে চলে এসেছে। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের মধ্যে শুশুক অন্তর্ভুক্ত। তিনি আরও বলেন, এটি ধরা, পরিবহন ও বিক্রি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমরা এ ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য কাজ করছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
স্থানীয় জেলে বৈরাগী হলদার বলেন, আমরা কয়েকজন নদীতে মাছ ধরতে যাই। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে নদীর বিভিন্ন স্থানে জাল ফেলি। বেশ কয়েকবার জাল ফেলার পর কোনো মাছ পাওয়া যায়নি। বিকেল ৩টার দিকে জাল তোলার সময় জালে কয়েকটি ঝাঁকুনি দেয়। তখন বুঝতে পারি জালে বড় কিছু আটকা পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, জাল তুলে দেখি, একটি বড় আকৃতির শুশুক আটকা পড়েছে। পরে ওজন দিয়ে দেখা যায়, শুশুকটির ওজন ৪০ কেজি। শুশুক খাদ্য হিসাবে মানুষ ক্রয় করে না। তবে শুশুকের তেল দিয়ে নদী থেকে অন্যান্য মাছ শিকার করা হয়। শুশুক ধরার খবর পেয়ে এক সৌখিন মাছ শিকারি শুশুকটি নেওয়ার জন্য আসছেন। দাম-দরের বিষয়টি এখনও নিশ্চিত হয়নি। তবে দুই থেকে ৩ হাজার টাকা হলেই শুশুকটি ওই মাছ শিকারিকে দিয়ে দেব বলেও জানান তিনি।
রাজবাড়ী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা বলেন, শুশুক পদ্মা নদীতে সচারচর দেখা যায় না। হয়তো দল থেকে বিছিন্ন হয়ে পদ্মা নদীতে চলে এসেছে। বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের মধ্যে শুশুক অন্তর্ভুক্ত। তিনি আরও বলেন, এটি ধরা, পরিবহন ও বিক্রি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমরা এ ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য কাজ করছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন