
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে ২০২৪ সালের আয় ও ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। বুধবার (৩০ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদের কাছে ২০২৪ সালের অডিট রিপোর্ট জমা দেয় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া।
২০২৪ সালের (১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর) পঞ্জিকাবর্ষের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যায়, দলটি গত বছর আয় করেছে ২ কেটি ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৮ টাকা এবং ব্যয় করেছে ১ কোটি ৭৯ লাখ ৮৮ হাজার ৪৪ টাকা। এছাড়া এখন স্থিতি আছে ৮৪ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৪ টাকা।জানা গেছে, দলের মনোনয়ন ফরম বিক্রি, সদস্যের চাঁদা, প্রকাশনা বিক্রি ইত্যাদি থেকে দলটি আয় করে। আর ব্যয় হয় প্রচার কার্যক্রম, অফিস কর্মচারীদের বেতন ইত্যাদি খাতে।উল্লেখ্য, প্রতি বছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিবন্ধিত দলগুলোর আগের পঞ্জিকা বছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব ইসিতে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে। আইন অনুযায়ী পর পর তিন বছর দলের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা না দিলে সংশ্লিষ্ট দলের নিবন্ধন বাতিলের বিধান রয়েছে।
২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালুর পর থেকে প্রতি বছরের ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আগের পঞ্জিকা বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) আয়-ব্যয়ের হিসাব স্বীকৃত চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিং ফার্ম দিয়ে নিরীক্ষা করে ইসিতে জমা দেয় রাজনৈতিক দলগুলো। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে বিএনপি, জামায়াত, জাপাসহ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল রয়েছে ৫০টি। তবে দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত থাকায় অডিট রিপোর্ট দেওয়ার বাইরে রয়েছে দলটি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
২০২৪ সালের (১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর) পঞ্জিকাবর্ষের আয়-ব্যয়ের যে হিসাব নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যায়, দলটি গত বছর আয় করেছে ২ কেটি ৬৪ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৮ টাকা এবং ব্যয় করেছে ১ কোটি ৭৯ লাখ ৮৮ হাজার ৪৪ টাকা। এছাড়া এখন স্থিতি আছে ৮৪ লাখ ৫০ হাজার ৮৯৪ টাকা।জানা গেছে, দলের মনোনয়ন ফরম বিক্রি, সদস্যের চাঁদা, প্রকাশনা বিক্রি ইত্যাদি থেকে দলটি আয় করে। আর ব্যয় হয় প্রচার কার্যক্রম, অফিস কর্মচারীদের বেতন ইত্যাদি খাতে।উল্লেখ্য, প্রতি বছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিবন্ধিত দলগুলোর আগের পঞ্জিকা বছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব ইসিতে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে। আইন অনুযায়ী পর পর তিন বছর দলের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা না দিলে সংশ্লিষ্ট দলের নিবন্ধন বাতিলের বিধান রয়েছে।
২০০৮ সালে নিবন্ধন প্রথা চালুর পর থেকে প্রতি বছরের ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আগের পঞ্জিকা বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) আয়-ব্যয়ের হিসাব স্বীকৃত চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিং ফার্ম দিয়ে নিরীক্ষা করে ইসিতে জমা দেয় রাজনৈতিক দলগুলো। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে বিএনপি, জামায়াত, জাপাসহ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল রয়েছে ৫০টি। তবে দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত থাকায় অডিট রিপোর্ট দেওয়ার বাইরে রয়েছে দলটি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন