
সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার মাত্র ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড স্থায়ী আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে একটি পরিবারের বসতঘর সম্পূর্ণরূপে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। শনিবার (২৬ জুলাই) রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটার দিকে কুলিয়া ইউনিয়নের সুবর্ণাবাদ গ্রামে এ দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
ঘূর্ণিঝড়টি বিরেন্দ্রনাথ ঢালীর বসতঘরে আঘাত হানলে মুহূর্তেই ঘরের চাল উড়িয়ে নিয়ে যায় এবং ভেতরের সব আসবাবপত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ শুরু হওয়া প্রবল বাতাস মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরা ঘরটিকে উল্টে-পাল্টে দেয়। তারা আরও জানান, ঘূর্ণিঝড় অল্প সময়ের জন্য হলেও তা স্থানীয়দের আতঙ্কিত করেছে।ক্ষতিগ্রস্ত বিরেন্দ্রনাথ ঢালী বলেন, ‘কিছু বুঝে ওঠার আগেই হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঘর কাঁপতে থাকে, পরে ধসে পড়ে। আমার সব কিছু শেষ হয়ে গেছে। এখন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কোথায় থাকবো কিছুই বুঝতে পারছি না।’
এদিকে এ ক্ষয়ক্ষতির খবর জানতে পেরে ঘটনাস্থলে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। পরে তাদের সহযোগিতায় বাড়ির জিনিসপত্র সরিয়ে ফেলা হয়। তবে পরিবারটির জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত সহায়তা এবং পুনর্বাসনের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
ঘূর্ণিঝড়টি বিরেন্দ্রনাথ ঢালীর বসতঘরে আঘাত হানলে মুহূর্তেই ঘরের চাল উড়িয়ে নিয়ে যায় এবং ভেতরের সব আসবাবপত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ শুরু হওয়া প্রবল বাতাস মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পুরা ঘরটিকে উল্টে-পাল্টে দেয়। তারা আরও জানান, ঘূর্ণিঝড় অল্প সময়ের জন্য হলেও তা স্থানীয়দের আতঙ্কিত করেছে।ক্ষতিগ্রস্ত বিরেন্দ্রনাথ ঢালী বলেন, ‘কিছু বুঝে ওঠার আগেই হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঘর কাঁপতে থাকে, পরে ধসে পড়ে। আমার সব কিছু শেষ হয়ে গেছে। এখন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কোথায় থাকবো কিছুই বুঝতে পারছি না।’
এদিকে এ ক্ষয়ক্ষতির খবর জানতে পেরে ঘটনাস্থলে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। পরে তাদের সহযোগিতায় বাড়ির জিনিসপত্র সরিয়ে ফেলা হয়। তবে পরিবারটির জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত সহায়তা এবং পুনর্বাসনের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন