
রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভয়াবহ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখনও খোঁজ মেলেনি তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী মরিয়ম উম্মে আফিয়ার (৯)। নিখোঁজ মেয়ের খোঁজে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকাল পৌনে ১১টার দিকে স্কুলে ছুটে আসেন তার মা তামিমা উম্মে ও স্বজনরা।
প্রিয় সন্তানের সন্ধানে স্বজনদের সঙ্গে স্কুল চত্বরে প্রবেশ করলেও শেষ পর্যন্ত ফিরে যেতে হয়েছে পোড়া স্কুল ব্যাগ হাতে। দুপুর ১২টার দিকে কান্নাজড়িত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন তামিমা। এ সময় স্বজনদের হাতে আফিয়ার পোড়া স্কুল ব্যাগটি দেখা যায়, যা উদ্ধার করা হয়েছে বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে। আফিয়ার মামা সাব্বির জানান, ‘ভাগ্নির শোকে আমার বোন প্রায় পাগল হয়ে গেছেন। তিনি শারীরিকভাবে এতটাই অসুস্থ যে এখন ঠিকমতো কথা বলতেও পারছেন না। আমাদের বাসা তুরাগের চন্ডালভোগে।’
বিমান দুর্ঘটনায় নিহত, আহত ও নিখোঁজদের তথ্য সংগ্রহের জন্য মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেতরে একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। নিখোঁজ আফিয়ার তথ্য দিতেই সেখানে এসেছিলেন তামিমা ও তার স্বজনরা।
একইভাবে এই স্কুলের নার্সারি শ্রেণির শিক্ষার্থী রাবেয়াকে স্কুল থেকে নিতে এসেছিলেন তার মা হাসিনা ও সাত বছর বয়সী ভাই হাসান। সোমবার (২১ জুলাই) বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার মুহূর্তে তিনজনই স্কুল চত্বরে ছিলেন। বিস্ফোরণের পরপরই শুরু হয় হুড়োহুড়ি। পরে রাবেয়া ও মা হাসিনার সন্ধান মিললেও এখন পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া যায়নি হাসানের।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) হাসানের সন্ধানে আবারও স্কুলে ছুটে আসেন স্বজনরা। হাসিনার খালাতো বোন সামিয়া ইসলাম বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তের দিন হাসান তার মায়ের সঙ্গে স্কুলে এসেছিল। দুর্ঘটনার পর মা ও বোনকে পাওয়া গেলেও হাসানের কোনও খোঁজ নেই। আমরা বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ করেছি, কোথাও তাকে পাইনি।’
বাংলাস্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
প্রিয় সন্তানের সন্ধানে স্বজনদের সঙ্গে স্কুল চত্বরে প্রবেশ করলেও শেষ পর্যন্ত ফিরে যেতে হয়েছে পোড়া স্কুল ব্যাগ হাতে। দুপুর ১২টার দিকে কান্নাজড়িত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন তামিমা। এ সময় স্বজনদের হাতে আফিয়ার পোড়া স্কুল ব্যাগটি দেখা যায়, যা উদ্ধার করা হয়েছে বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে। আফিয়ার মামা সাব্বির জানান, ‘ভাগ্নির শোকে আমার বোন প্রায় পাগল হয়ে গেছেন। তিনি শারীরিকভাবে এতটাই অসুস্থ যে এখন ঠিকমতো কথা বলতেও পারছেন না। আমাদের বাসা তুরাগের চন্ডালভোগে।’
বিমান দুর্ঘটনায় নিহত, আহত ও নিখোঁজদের তথ্য সংগ্রহের জন্য মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভেতরে একটি হেল্প ডেস্ক খোলা হয়েছে। নিখোঁজ আফিয়ার তথ্য দিতেই সেখানে এসেছিলেন তামিমা ও তার স্বজনরা।
একইভাবে এই স্কুলের নার্সারি শ্রেণির শিক্ষার্থী রাবেয়াকে স্কুল থেকে নিতে এসেছিলেন তার মা হাসিনা ও সাত বছর বয়সী ভাই হাসান। সোমবার (২১ জুলাই) বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার মুহূর্তে তিনজনই স্কুল চত্বরে ছিলেন। বিস্ফোরণের পরপরই শুরু হয় হুড়োহুড়ি। পরে রাবেয়া ও মা হাসিনার সন্ধান মিললেও এখন পর্যন্ত খোঁজ পাওয়া যায়নি হাসানের।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) হাসানের সন্ধানে আবারও স্কুলে ছুটে আসেন স্বজনরা। হাসিনার খালাতো বোন সামিয়া ইসলাম বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তের দিন হাসান তার মায়ের সঙ্গে স্কুলে এসেছিল। দুর্ঘটনার পর মা ও বোনকে পাওয়া গেলেও হাসানের কোনও খোঁজ নেই। আমরা বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ করেছি, কোথাও তাকে পাইনি।’
বাংলাস্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে