
সাকিব আল হাসান কি আর কখনো বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন? সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে আলোচিত প্রশ্নগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। রোববার (২০ জুলাই) মিরপুরে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ দেখতে গিয়ে এই প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হয়েছিলেন সাকিব। তাই ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। সেই ঘটনার পর পাকিস্তান ও ভারতে অনুষ্ঠিত দুটি টেস্ট সিরিজে খেললেও দেশে ফেরার সুযোগ হয়নি তাঁর। ফলে জাতীয় দলের বাইরেই রয়ে গেছেন এ অলরাউন্ডার।
গত অক্টোবরে সাকিব দেশে ফিরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে চাইলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। দলের সঙ্গে যোগ দিতে দুবাই হয়ে দেশে ফেরার পথে তিনি ঢাকায় তীব্র বিরোধিতা ও বিক্ষোভের মুখে পড়েন। ফলে সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যান।
এরপর সাকিবের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হওয়ায় তার দেশে ফেরা এবং জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের বিষয়টি আরও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। ক্রিকেট বিশ্লেষক ও সমর্থকদের একাংশ এখন জোর দিয়ে বলছেন—সাকিব হয়তো বাংলাদেশের হয়ে শেষ ম্যাচটা খেলে ফেলেছেন।
এমন এক সময়েই টি-স্পোর্টসের পক্ষ থেকে মির্জা ফখরুলের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, বিএনপি ভবিষ্যতে ক্ষমতায় এলে সাকিবের দলে ফেরার সুযোগ তৈরি হবে কি না। উত্তরে বিসিবির সাবেক এই পরিচালক বলেন, “সেটা সম্পূর্ণ সাকিবের ফর্ম ও খেলায় থাকার ওপর নির্ভর করবে। আমি কখনোই খেলাধুলায় রাজনীতির মিশেল চাইনি এবং এটা বিশ্বাসও করি না। যার যোগ্যতা থাকবে, সে অবশ্যই দলে আসবে।”
এই প্রসঙ্গে আবারও আলোচনায় এসেছে সাকিবের জাতীয় দলে ফেরা নিয়ে বিসিবির উদ্যোগের বিষয়টি। কদিন আগে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। তবে এখনো পর্যন্ত সাকিবের শিগগির দেশে বা দলে ফেরার কোনো স্পষ্ট লক্ষণ নেই।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এইচবি/এসকে
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হয়েছিলেন সাকিব। তাই ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। সেই ঘটনার পর পাকিস্তান ও ভারতে অনুষ্ঠিত দুটি টেস্ট সিরিজে খেললেও দেশে ফেরার সুযোগ হয়নি তাঁর। ফলে জাতীয় দলের বাইরেই রয়ে গেছেন এ অলরাউন্ডার।
গত অক্টোবরে সাকিব দেশে ফিরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে চাইলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। দলের সঙ্গে যোগ দিতে দুবাই হয়ে দেশে ফেরার পথে তিনি ঢাকায় তীব্র বিরোধিতা ও বিক্ষোভের মুখে পড়েন। ফলে সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যান।
এরপর সাকিবের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হওয়ায় তার দেশে ফেরা এবং জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের বিষয়টি আরও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। ক্রিকেট বিশ্লেষক ও সমর্থকদের একাংশ এখন জোর দিয়ে বলছেন—সাকিব হয়তো বাংলাদেশের হয়ে শেষ ম্যাচটা খেলে ফেলেছেন।
এমন এক সময়েই টি-স্পোর্টসের পক্ষ থেকে মির্জা ফখরুলের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, বিএনপি ভবিষ্যতে ক্ষমতায় এলে সাকিবের দলে ফেরার সুযোগ তৈরি হবে কি না। উত্তরে বিসিবির সাবেক এই পরিচালক বলেন, “সেটা সম্পূর্ণ সাকিবের ফর্ম ও খেলায় থাকার ওপর নির্ভর করবে। আমি কখনোই খেলাধুলায় রাজনীতির মিশেল চাইনি এবং এটা বিশ্বাসও করি না। যার যোগ্যতা থাকবে, সে অবশ্যই দলে আসবে।”
এই প্রসঙ্গে আবারও আলোচনায় এসেছে সাকিবের জাতীয় দলে ফেরা নিয়ে বিসিবির উদ্যোগের বিষয়টি। কদিন আগে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। তবে এখনো পর্যন্ত সাকিবের শিগগির দেশে বা দলে ফেরার কোনো স্পষ্ট লক্ষণ নেই।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এইচবি/এসকে