
দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি সময় কোমায় থাকার পর মারা গেলেন সৌদি আরবের ‘ঘুমন্ত রাজপুত্র’ হিসেবে পরিচিত প্রিন্স আল ওয়ালিদ বিন খালেদ বিন তালাল আল সৌদ। গত শনিবার (১৯ জুলাই) রিয়াদের কিং আব্দুলআজিজ মেডিকেল সিটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিল ৩৬ বছর। সৌদি আরবের রাজকীয় দরবার সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) মাধ্যমে প্রিন্স আলওয়ালিদের মৃত্যুর কথা ঘোষণা করে।
প্রিন্স আল ওয়ালিদ সৌদি রাজপরিবারের অন্যতম সদস্য। তিনি প্রিন্স খালেদ বিন তালাল আল সৌদের জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং সৌদি বিলিয়নিয়ার প্রিন্স আল ওয়ালিদ বিন তালালের ভাতিজা। সামাজিকমাধ্যম এক্স এ করা এক পোস্টে প্রিন্স খালেদ তার পুত্রের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালে লন্ডনের একটি সামরিক কলেজে পড়াশোনার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতরভাবে মাথায় আঘাত পান প্রিন্স আল ওয়ালিদ। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে দ্রুত অস্ত্রোপচার করতে হয় এবং এরপর থেকে তিনি কোমায় চলে যান। প্রায় দুই দশক ধরে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় একবার সামান্য নড়াচড়ার লক্ষণ দেখা গেলেও আর জ্ঞান ফিরে পাননি তিনি।প্রিন্সের মৃত্যুতে সৌদি আরবসহ আরব দুনিয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার জানাজা ও শেষকৃত্য রোববার শুরু হয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে রোববার আসরের নামাজের পর রিয়াদের তুর্কি বিন আব্দুল্লাহ মসজিদে প্রিন্স আলওয়ালিদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
প্রিন্স আল ওয়ালিদ সৌদি রাজপরিবারের অন্যতম সদস্য। তিনি প্রিন্স খালেদ বিন তালাল আল সৌদের জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং সৌদি বিলিয়নিয়ার প্রিন্স আল ওয়ালিদ বিন তালালের ভাতিজা। সামাজিকমাধ্যম এক্স এ করা এক পোস্টে প্রিন্স খালেদ তার পুত্রের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালে লন্ডনের একটি সামরিক কলেজে পড়াশোনার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতরভাবে মাথায় আঘাত পান প্রিন্স আল ওয়ালিদ। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে দ্রুত অস্ত্রোপচার করতে হয় এবং এরপর থেকে তিনি কোমায় চলে যান। প্রায় দুই দশক ধরে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় একবার সামান্য নড়াচড়ার লক্ষণ দেখা গেলেও আর জ্ঞান ফিরে পাননি তিনি।প্রিন্সের মৃত্যুতে সৌদি আরবসহ আরব দুনিয়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার জানাজা ও শেষকৃত্য রোববার শুরু হয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে রোববার আসরের নামাজের পর রিয়াদের তুর্কি বিন আব্দুল্লাহ মসজিদে প্রিন্স আলওয়ালিদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন