
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার (১৮ জুলাই) আবারও হুমকি দিয়েছেন যে, ব্রিকস গ্রুপের দেশগুলো থেকে পণ্য আমদানির ওপর তিনি ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। একই সঙ্গে তিনি বলেন, যদি এই দেশগুলো প্রকৃত অর্থে কোনো অর্থবহ জোট গঠন করে, তাহলে সেটি খুব দ্রুতই শেষ হয়ে যাবে। স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউসে তিনি এসব কথা বলেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘ছয়টি দেশের গোষ্ঠী ব্রিকসের কথা শুনে আমি তাদের খুব, খুব আঘাত করলাম। যদি তারা সত্যিকারের অর্থবহ কিছু গঠন করে, তবে সেটা খুব দ্রুতই শেষ হবে। আমরা কখনও কাউকে আমাদের সঙ্গে খেলা করতে দিতে পারি না।’
ট্রাম্প জানান, বৈশ্বিক রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের অবস্থান রক্ষা করতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা (সেন্ট্রাল ব্যাংক ডিজিটাল কারেন্সি) চালু করতে কখনোই দেবেন না।
ট্রাম্প ৬ জুলাই ঘোষণা করেন যে, নতুন শুল্ক সেইসব দেশের ওপর প্রযোজ্য হবে যারা ব্রিকস-এর তথাকথিত অ্যান্টি-আমেরিকান নীতির সঙ্গে নিজেদের সংযুক্ত করছে।
এরইমধ্যে জি৭ (জি৭) ও জি২০ (জি২০)-র মতো বড় অর্থনীতির ফোরামগুলো বিভক্তি ও যুক্তরাষ্ট্রের আমেরিকা ফার্স্ট নীতির কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় ব্রিকস নিজেকে বহুপাক্ষিক কূটনীতির জন্য একটি বিকল্প প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করছে।
ট্রাম্প বারবার প্রমাণ ছাড়াই দাবি করে আসছেন যে, ব্রিকস গঠনের উদ্দেশ্যই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ডলারের বৈশ্বিক ভূমিকার ক্ষতি করা। তবে ব্রিকস নেতারা এ অভিযোগ প্রত্যাখান করেছেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এআর/এসকে
ট্রাম্প বলেন, ‘ছয়টি দেশের গোষ্ঠী ব্রিকসের কথা শুনে আমি তাদের খুব, খুব আঘাত করলাম। যদি তারা সত্যিকারের অর্থবহ কিছু গঠন করে, তবে সেটা খুব দ্রুতই শেষ হবে। আমরা কখনও কাউকে আমাদের সঙ্গে খেলা করতে দিতে পারি না।’
ট্রাম্প জানান, বৈশ্বিক রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের অবস্থান রক্ষা করতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা (সেন্ট্রাল ব্যাংক ডিজিটাল কারেন্সি) চালু করতে কখনোই দেবেন না।
ট্রাম্প ৬ জুলাই ঘোষণা করেন যে, নতুন শুল্ক সেইসব দেশের ওপর প্রযোজ্য হবে যারা ব্রিকস-এর তথাকথিত অ্যান্টি-আমেরিকান নীতির সঙ্গে নিজেদের সংযুক্ত করছে।
এরইমধ্যে জি৭ (জি৭) ও জি২০ (জি২০)-র মতো বড় অর্থনীতির ফোরামগুলো বিভক্তি ও যুক্তরাষ্ট্রের আমেরিকা ফার্স্ট নীতির কারণে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় ব্রিকস নিজেকে বহুপাক্ষিক কূটনীতির জন্য একটি বিকল্প প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করছে।
ট্রাম্প বারবার প্রমাণ ছাড়াই দাবি করে আসছেন যে, ব্রিকস গঠনের উদ্দেশ্যই হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ডলারের বৈশ্বিক ভূমিকার ক্ষতি করা। তবে ব্রিকস নেতারা এ অভিযোগ প্রত্যাখান করেছেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এআর/এসকে