
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, বেকারত্ব খুব একটা কমেনি। এটা দূর করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কার্যালয়ে আয়োজিত যুব উদ্যোক্তা: বিনিয়োগ ও পলিসি শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
আসিফ মাহমুদ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব। কিন্তু এখনো বেকারত্বের হার খুব একটা কমেনি। বেকারত্ব দূর করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও প্রস্তাবগুলো বিশ্লেষণ করে পলিসি আরও উন্নত করার চেষ্টা করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনের পরিসরে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবুও আমরা যেন এফিশিয়েন্টলি কাজ করতে পারি, সেই চেষ্টা অব্যাহত আছে।’এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন সামনে রেখে চ্যালেঞ্জ অনেক উল্লেখ করে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ‘৬৩ শতাংশ তরুণ জনগোষ্ঠীকে যদি আমরা ভালোভাবে ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভালো করা সম্ভব হবে না। বাস্তবতা যা আছে, তাতে উদ্যোক্তাদের সহায়তা করতেই হবে।’
এদিকে, বাংলাদেশে এখনো পূর্ণাঙ্গ স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরি হয়নি উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ‘বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম সেভাবে তৈরি করা হয়নি। কাজের চেষ্টা চলছে। তবে স্কুল পর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে। পাইপলাইন তৈরি করতে হবে। মফস্বলে যারা আছে, তাদেরও সেই পাইপলাইনে রাখতে হবে। সেগমেন্ট করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
আসিফ মাহমুদ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব। কিন্তু এখনো বেকারত্বের হার খুব একটা কমেনি। বেকারত্ব দূর করাই আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও প্রস্তাবগুলো বিশ্লেষণ করে পলিসি আরও উন্নত করার চেষ্টা করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনের পরিসরে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবুও আমরা যেন এফিশিয়েন্টলি কাজ করতে পারি, সেই চেষ্টা অব্যাহত আছে।’এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন সামনে রেখে চ্যালেঞ্জ অনেক উল্লেখ করে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ‘৬৩ শতাংশ তরুণ জনগোষ্ঠীকে যদি আমরা ভালোভাবে ব্যবহার করতে না পারি, তাহলে ভালো করা সম্ভব হবে না। বাস্তবতা যা আছে, তাতে উদ্যোক্তাদের সহায়তা করতেই হবে।’
এদিকে, বাংলাদেশে এখনো পূর্ণাঙ্গ স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরি হয়নি উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, ‘বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম সেভাবে তৈরি করা হয়নি। কাজের চেষ্টা চলছে। তবে স্কুল পর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে। পাইপলাইন তৈরি করতে হবে। মফস্বলে যারা আছে, তাদেরও সেই পাইপলাইনে রাখতে হবে। সেগমেন্ট করে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন