
বান্দরবানে গত জুন মাসে হওয়া টানা বৃষ্টিপাতের কারণে জেলা সদরের সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতে পাহাড় ধস, সড়কের দুই পাশের মাটি সরে গিয়ে বৃহৎ আকারের ফাটল, রাস্তার একপাশে পুরোপুরি ধসে গেছে। বিশেষ করে জেলার সুয়ালক হতে লামায় যাতায়াতে ব্যবহৃত অভ্যন্তরীণ সড়কের তিনটি স্থানে বড় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
দীর্ঘদিনেও মেরামত শুরু না হওয়ায় রাস্তার ফাটল দিন দিন বেড়ে মাঝখানে ও পাশে বিরাট গর্ত সৃষ্টি হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের পণ্য পরিবহন, স্কুলের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতসহ স্বাভাবিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। বান্দরবান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) দেওয়া তথ্য মতে, গত মাসের ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলের পানিতে জেলা সদর ও উপজেলায় মিলিয়ে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পাকা সড়ক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা এখনো মেরামত কাজ শুরু না হওয়ায় স্থানীয় বসবাসকারী জনসাধারণের যাতায়াতের অসুবিধার পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদের বাগানের উৎপাদিত ফসলসহ অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর এর বিরুপ প্রভাব পড়ছে।
সরজমিনে পরিদর্শনে গেলে, স্থানীয় বাসিন্দারা জানান দীর্ঘদিনেও রাস্তার মেরামত কাজ শুরু না হওয়ায় আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দ্রুত সময়ে রাস্থটি মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বান্দরবান কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তাসাউর বলেন, ধারাবাহিক বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে রাস্তার বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে সুয়ালক হতে লামা সড়কের ক্ষতির পরিমাণটা একটু বেশি। টংকাবতী অংশে রাস্তা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, আশা করছি আমরা আগামী ১০ দিনের মধ্যে কার্যাদেশ হাতে পাব এবং দ্রুত টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি বাস্তবায়ন করতে পারব।
প্রসঙ্গত, গত মাস এবং চলতি মাসের ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতে মাঠ পর্যায়ে সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায় ১৫০ কিলোমিটার পাকা রাস্তাসহ গ্রামীণ সড়কেরও ক্ষতি হয়েছে। যা মেরামতের জন্য ইতোমধ্যে ৬৩ কোটি টাকার একটি প্রস্তাবনাও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠানো হয়েছ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
দীর্ঘদিনেও মেরামত শুরু না হওয়ায় রাস্তার ফাটল দিন দিন বেড়ে মাঝখানে ও পাশে বিরাট গর্ত সৃষ্টি হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের পণ্য পরিবহন, স্কুলের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতসহ স্বাভাবিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। বান্দরবান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) দেওয়া তথ্য মতে, গত মাসের ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলের পানিতে জেলা সদর ও উপজেলায় মিলিয়ে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পাকা সড়ক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা এখনো মেরামত কাজ শুরু না হওয়ায় স্থানীয় বসবাসকারী জনসাধারণের যাতায়াতের অসুবিধার পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদের বাগানের উৎপাদিত ফসলসহ অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর এর বিরুপ প্রভাব পড়ছে।
সরজমিনে পরিদর্শনে গেলে, স্থানীয় বাসিন্দারা জানান দীর্ঘদিনেও রাস্তার মেরামত কাজ শুরু না হওয়ায় আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দ্রুত সময়ে রাস্থটি মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বান্দরবান কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তাসাউর বলেন, ধারাবাহিক বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে রাস্তার বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে সুয়ালক হতে লামা সড়কের ক্ষতির পরিমাণটা একটু বেশি। টংকাবতী অংশে রাস্তা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, আশা করছি আমরা আগামী ১০ দিনের মধ্যে কার্যাদেশ হাতে পাব এবং দ্রুত টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি বাস্তবায়ন করতে পারব।
প্রসঙ্গত, গত মাস এবং চলতি মাসের ধারাবাহিক বৃষ্টিপাতে মাঠ পর্যায়ে সার্বিক ক্ষয়ক্ষতির তালিকা পর্যালোচনায় দেখা যায় ১৫০ কিলোমিটার পাকা রাস্তাসহ গ্রামীণ সড়কেরও ক্ষতি হয়েছে। যা মেরামতের জন্য ইতোমধ্যে ৬৩ কোটি টাকার একটি প্রস্তাবনাও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠানো হয়েছ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে