
স্থানীয় জনতা, ওলামা ঐক্য পরিষদ ও খেলাফত মজলিসের বাধার মুখে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধন না করেই ফিরে গেলেন টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুন। সোমবার (১৪ জুলাই) উপজেলার সিকদার মার্কেটে একটি বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধনের কথা ছিল প্রিন্স মামুনের। তবে স্থানীয় জনতার বাধায় উদ্বোধন না করেই ফিরে গেছেন তিনি।
জানা গেছে, উপজেলার সিকদার মার্কেটে নান্না বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধনের কথা ছিল টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের। দুপুরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বিকেল তিনটার দিকে কাশিয়ানীতে পৌঁছান তিনি।
প্রিন্স মামুনের আগমন নিয়ে উপজেলাজুড়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই লিফলেট বিতরণ ও প্রচার করে আসছিলেন বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষ। তবে প্রিন্স মামুনকে উপজেলায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তার আগমন ঠেকাতে খেলাফত মজলিস ও ওলামা ঐক্য পরিষদসহ স্থানীয় জনতা কাশিয়ানী থানায় আবেদন করেন।
তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে কাশিয়ানী থানা পুলিশ বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান এবং আইনশৃঙ্খলার যেন বিঘ্ন না ঘটে তার জন্য নির্দেশ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষ প্রিন্স মামুনের প্রোগ্রাম বাতিল করে এবং প্রিন্স মামুনকে না আসতে অনুরোধ করে। এর ফলে কাশিয়ানীতে এসেও বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধন না করেই ফিরে যান প্রিন্স মামুন।
কাশিয়ানী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, প্রিন্স মামুনের কাশিয়ানীতে একটি বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধনের কথা ছিল। কিন্তু তার কালচার তো ভালো না। এর ফলে স্থানীয় জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেন। যেন সে এখানে এসে উদ্বোধন না করতে পারে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্ন যেন না ঘটে এ কারণে বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষকে আমরা বিষয়টি জানাই। এরই প্রেক্ষিতে তারা প্রিন্স মামুনের প্রোগ্রাম বাতিল করে মামুন জানিয়ে দেয়।
কাশিয়ানী উপজেলা ওলামা ঐক্য পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল করীম বলেন, মামুন তো চরিত্রহীন, তার দ্বারা যুব সমাজ ধ্বংস হচ্ছে। সে হচ্ছে টিকটকার। টিকটকের মাধ্যমে মেয়ে ছেলে সে নষ্ট করছে। আমরা জানতে পেরেছি সে কাশিয়ানীতে এসে একটি বিরিয়ানি হাউস উদ্বোধন করবে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় যুব সমাজ ক্ষিপ্ত ছিল। সবকিছু বিবেচনা করেই আমরা উপজেলা ওলামা ঐক্য পরিষদ ও খেলাফত মজলিস কাশিয়ানী থানায় আবেদন করি মামুনের আগমন ঠেকাতে। কাশিয়ানী থানা আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে। আমরা সফল টিকটকার মামুনের আগমন ঠেকাতে পেরেছি। যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছি।
তবে নান্না বিরিয়ানি হাউজের মালিকের ভাই মনির হোসেন বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, মামুন ভাঙ্গা পার হয়ে প্রায় মুকসুদপুর পর্যন্ত চলে এসেছিল। পরে সে নিজস্ব সমস্যার কথা জানিয়ে প্রোগ্রাম বাতিল করেছে।
এ বিষয়ে টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এএ/এসকে
জানা গেছে, উপজেলার সিকদার মার্কেটে নান্না বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধনের কথা ছিল টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের। দুপুরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বিকেল তিনটার দিকে কাশিয়ানীতে পৌঁছান তিনি।
প্রিন্স মামুনের আগমন নিয়ে উপজেলাজুড়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই লিফলেট বিতরণ ও প্রচার করে আসছিলেন বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষ। তবে প্রিন্স মামুনকে উপজেলায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তার আগমন ঠেকাতে খেলাফত মজলিস ও ওলামা ঐক্য পরিষদসহ স্থানীয় জনতা কাশিয়ানী থানায় আবেদন করেন।
তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে কাশিয়ানী থানা পুলিশ বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানান এবং আইনশৃঙ্খলার যেন বিঘ্ন না ঘটে তার জন্য নির্দেশ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষ প্রিন্স মামুনের প্রোগ্রাম বাতিল করে এবং প্রিন্স মামুনকে না আসতে অনুরোধ করে। এর ফলে কাশিয়ানীতে এসেও বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধন না করেই ফিরে যান প্রিন্স মামুন।
কাশিয়ানী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, প্রিন্স মামুনের কাশিয়ানীতে একটি বিরিয়ানি হাউজ উদ্বোধনের কথা ছিল। কিন্তু তার কালচার তো ভালো না। এর ফলে স্থানীয় জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের কাছে আবেদন করেন। যেন সে এখানে এসে উদ্বোধন না করতে পারে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিঘ্ন যেন না ঘটে এ কারণে বিরিয়ানি হাউজ কর্তৃপক্ষকে আমরা বিষয়টি জানাই। এরই প্রেক্ষিতে তারা প্রিন্স মামুনের প্রোগ্রাম বাতিল করে মামুন জানিয়ে দেয়।
কাশিয়ানী উপজেলা ওলামা ঐক্য পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল করীম বলেন, মামুন তো চরিত্রহীন, তার দ্বারা যুব সমাজ ধ্বংস হচ্ছে। সে হচ্ছে টিকটকার। টিকটকের মাধ্যমে মেয়ে ছেলে সে নষ্ট করছে। আমরা জানতে পেরেছি সে কাশিয়ানীতে এসে একটি বিরিয়ানি হাউস উদ্বোধন করবে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় যুব সমাজ ক্ষিপ্ত ছিল। সবকিছু বিবেচনা করেই আমরা উপজেলা ওলামা ঐক্য পরিষদ ও খেলাফত মজলিস কাশিয়ানী থানায় আবেদন করি মামুনের আগমন ঠেকাতে। কাশিয়ানী থানা আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে। আমরা সফল টিকটকার মামুনের আগমন ঠেকাতে পেরেছি। যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছি।
তবে নান্না বিরিয়ানি হাউজের মালিকের ভাই মনির হোসেন বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, মামুন ভাঙ্গা পার হয়ে প্রায় মুকসুদপুর পর্যন্ত চলে এসেছিল। পরে সে নিজস্ব সমস্যার কথা জানিয়ে প্রোগ্রাম বাতিল করেছে।
এ বিষয়ে টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এএ/এসকে