
ঢাকা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ কাজী নিয়ামুল হক এবং তার ঘনিষ্ঠ 'প্রশাসনিক সিন্ডিকেটের' পদত্যাগের দাবিতে ফের বিক্ষোভে নেমেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে কলেজ চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন কলেজের ২৫ ও ২৬তম ব্যাচের একাধিক শিক্ষার্থী।
তাদের অভিযোগ, স্বঘোষিত অধ্যক্ষ কাজী নিয়ামুল হক কলেজ পরিচালনায় স্বেচ্ছাচারিতার চর্চা করছেন এবং তার নেতৃত্বে গঠিত একটি নির্দিষ্ট সিন্ডিকেট প্রশাসনিক অনিয়মে জড়িত।
সকাল ১২টা ১০ মিনিট থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানান, তারা কলেজ কর্তৃপক্ষের দেওয়া সব ধরনের নোটিশ বয়কট করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের আহত হওয়ার ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত শ্রেণি কার্যক্রম, পরীক্ষা ও বেতনসহ কলেজের যাবতীয় কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
পরিস্থিতি সামাল দিতে কলেজ প্রশাসন উভয় ফটক বন্ধ করে দেওয়ায় কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে অবস্থান করলেও কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটেনি। কলেজ সংলগ্ন সড়কেও যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
এর আগে গত ৮ জুলাই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় দুই শিক্ষার্থী আহত হন। আহতরা হলেন—এইচএসসি ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান তানিম ও অপু। তাদের ধানমন্ডির পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত করে এবং পরদিন ৯ জুলাই অভ্যন্তরীণ ক্লাস ও ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষাগুলো যথারীতি চলবে বলে জানানো হয়।
তবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, অধ্যক্ষের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। তারা কলেজ প্রশাসনের ‘একতরফা ও দমনমূলক’ নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় থাকবে।
বিষয়টি নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিকভাবে বক্তব্য মেলেনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচবি/এসকে
তাদের অভিযোগ, স্বঘোষিত অধ্যক্ষ কাজী নিয়ামুল হক কলেজ পরিচালনায় স্বেচ্ছাচারিতার চর্চা করছেন এবং তার নেতৃত্বে গঠিত একটি নির্দিষ্ট সিন্ডিকেট প্রশাসনিক অনিয়মে জড়িত।
সকাল ১২টা ১০ মিনিট থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা জানান, তারা কলেজ কর্তৃপক্ষের দেওয়া সব ধরনের নোটিশ বয়কট করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের আহত হওয়ার ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত শ্রেণি কার্যক্রম, পরীক্ষা ও বেতনসহ কলেজের যাবতীয় কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
পরিস্থিতি সামাল দিতে কলেজ প্রশাসন উভয় ফটক বন্ধ করে দেওয়ায় কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে অবস্থান করলেও কোনো ধরনের সহিংসতা ঘটেনি। কলেজ সংলগ্ন সড়কেও যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
এর আগে গত ৮ জুলাই শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনায় দুই শিক্ষার্থী আহত হন। আহতরা হলেন—এইচএসসি ২৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান তানিম ও অপু। তাদের ধানমন্ডির পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত করে এবং পরদিন ৯ জুলাই অভ্যন্তরীণ ক্লাস ও ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষাগুলো যথারীতি চলবে বলে জানানো হয়।
তবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, অধ্যক্ষের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। তারা কলেজ প্রশাসনের ‘একতরফা ও দমনমূলক’ নীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় থাকবে।
বিষয়টি নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিকভাবে বক্তব্য মেলেনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচবি/এসকে