
দেশের কারাগারগুলোতে আটক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মধ্যে যাদের কারাভোগের মেয়াদ রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছে—তাদের মধ্য থেকে আরও ২৯ জনকে মুক্তি দিয়েছে সরকার।
কারা অধিদপ্তরের এআইজি জান্নাত উল ফরহাদ স্বাক্ষরিত এক বার্তায় জানানো হয়, সরকার কারা বিধি ৫৬৯ ও দণ্ডবিধি ৪০১(১) ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতা বলে এ বন্দিদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তি প্রদান করেছে।
এ ২৯ জনকে যুক্ত করে চলতি বছর ১০৭ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হলো।
এ বিষয়ে কারা অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, সাজাভোগের দীর্ঘ সময় শেষে সংশোধনের সুযোগ পেয়ে অনেকেই সমাজে ফিরে গিয়ে ভালো কাজ করছেন। সরকারের এ উদ্যোগ পুনর্বাসনের দৃষ্টান্ত।
প্রসঙ্গত, ২০ বছর সাজা ভোগের নিয়মকে ‘টোয়েন্টি ইয়ার্স রুল’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এ বিধানের আওতায় যাচাই-বাছাই শেষে যোগ্যদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে সরকার।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচবি/এসকে
কারা অধিদপ্তরের এআইজি জান্নাত উল ফরহাদ স্বাক্ষরিত এক বার্তায় জানানো হয়, সরকার কারা বিধি ৫৬৯ ও দণ্ডবিধি ৪০১(১) ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতা বলে এ বন্দিদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তি প্রদান করেছে।
এ ২৯ জনকে যুক্ত করে চলতি বছর ১০৭ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হলো।
এ বিষয়ে কারা অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, সাজাভোগের দীর্ঘ সময় শেষে সংশোধনের সুযোগ পেয়ে অনেকেই সমাজে ফিরে গিয়ে ভালো কাজ করছেন। সরকারের এ উদ্যোগ পুনর্বাসনের দৃষ্টান্ত।
প্রসঙ্গত, ২০ বছর সাজা ভোগের নিয়মকে ‘টোয়েন্টি ইয়ার্স রুল’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এ বিধানের আওতায় যাচাই-বাছাই শেষে যোগ্যদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে সরকার।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচবি/এসকে