
বেতন-ভাতা বৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে কুষ্টিয়া পৌরসভার গেটে আবর্জনা ফেলে কর্মবিরতি পালন করেছেন পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা। রোববার (১৩ জুলাই) সকালে এ কর্মবিরতি পালন করেন তারা। এসময় দাবি আদায়ে তারা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা বলেন, কুষ্টিয়া পৌরসভায় প্রায় ৪৮০ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করেন। একজন দিনমজুর দিন হাজিরা ৫০০ টাকা পেলেও আমরা ময়লা-আবর্জনার কাজ করে হাজিরা পাই ২৭৫ টাকা। তাই বাধ্য হয়ে তিন দফা দাবি আদায়ে পৌরসভার গেটে ময়লা ফেলে প্রতিবাদ ও কর্মবিরতি পালন করছি। এর আগে এসব দাবি বাস্তবায়নে পৌর কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন করেনি।
কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র পদশূন্য থাকায় প্রশাসক হিসেবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান দায়িত্ব পালন করছেন। পৌর নাগরিকদের অনেকেরই অভিযোগ, প্রশাসকের মূল দায়িত্বের বাইরে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের কারণে পৌর নাগরিকরা নানা ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিশেষ করে পরিচ্ছন্নতা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানি সরবরাহ, সড়ক মেরামতসহ দৈনন্দিন নাগরিক সেবায় স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মিজানুর রহমান জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাদের ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। এরপরেও তারা কোনো প্রকার আলাপ-আলোচনা ছাড়াই এ কর্মসূচি পালন করছেন। আমরা তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা বলেন, কুষ্টিয়া পৌরসভায় প্রায় ৪৮০ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করেন। একজন দিনমজুর দিন হাজিরা ৫০০ টাকা পেলেও আমরা ময়লা-আবর্জনার কাজ করে হাজিরা পাই ২৭৫ টাকা। তাই বাধ্য হয়ে তিন দফা দাবি আদায়ে পৌরসভার গেটে ময়লা ফেলে প্রতিবাদ ও কর্মবিরতি পালন করছি। এর আগে এসব দাবি বাস্তবায়নে পৌর কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন করেনি।
কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র পদশূন্য থাকায় প্রশাসক হিসেবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মিজানুর রহমান দায়িত্ব পালন করছেন। পৌর নাগরিকদের অনেকেরই অভিযোগ, প্রশাসকের মূল দায়িত্বের বাইরে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের কারণে পৌর নাগরিকরা নানা ধরনের সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিশেষ করে পরিচ্ছন্নতা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানি সরবরাহ, সড়ক মেরামতসহ দৈনন্দিন নাগরিক সেবায় স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মিজানুর রহমান জানান, সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাদের ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। এরপরেও তারা কোনো প্রকার আলাপ-আলোচনা ছাড়াই এ কর্মসূচি পালন করছেন। আমরা তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে