
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আঘাতপ্রাপ্ত একটি মৃদু বিষধর কালনাগিনী সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভেটেরিনারি সার্জনের পরামর্শে এক্স-রে করেছেন অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালীর সদস্যরা। বুধবার (৯ জুলাই) রাত ১০টায় পৌর শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে সাপটিকে নিয়ে আসা হয়। পরে এক্স-রে করে জানা যায়, সাপটির মাঝ বরাবরের হাড়ে ফাটল ধরেছে।
এর আগে সকালে পার্শ্ববর্তী আমতলী উপজেলার পূজাখোলা দফাদার বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে সাপটিকে লাঠি দিয়ে পেটানো অবস্থায় গ্রামবাসীদের হাত থেকে রক্ষা করেন অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালীর সদস্যরা। প্রথমবারের মতো সাপের এক্স-রে করা দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। সেইসঙ্গে বন্যপ্রাণী রক্ষায় এই কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছে সচেতন মহল। সবুজ, লাল ও কালো রঙের ডোরাকাটা প্রাপ্তবয়স্ক সাপটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ ফুট।
অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার টিম লিডার বায়জিদ আহসান বলেন, ‘কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেকের সহায়তায় আহত সাপটির এক্স-রে করা হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সাপটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ভেটেরিনারি সার্জনের কাছে পাঠানো হবো। কলাপাড়া ল্যাব এশিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এক্স-রে টেকনিশিয়ান সাঈদ হোসেন বলেন, ‘আমরা মূলত মানুষের এক্স-রে করে থাকি। এই প্রথম সাপের এক্স-রে করলাম। আশা করছি, সাপটি সুস্থ হয়ে উঠবে।’ কলাপাড়া উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসীন সাদেক বলেন, ‘আহত সাপটির খবর পেয়ে সেটিকে চিকিৎসার জন্য বলা হয়েছে। এটিকে পরিপূর্ণ সুস্থ করে তুলতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/
এর আগে সকালে পার্শ্ববর্তী আমতলী উপজেলার পূজাখোলা দফাদার বাড়ি সংলগ্ন এলাকা থেকে সাপটিকে লাঠি দিয়ে পেটানো অবস্থায় গ্রামবাসীদের হাত থেকে রক্ষা করেন অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালীর সদস্যরা। প্রথমবারের মতো সাপের এক্স-রে করা দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। সেইসঙ্গে বন্যপ্রাণী রক্ষায় এই কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছে সচেতন মহল। সবুজ, লাল ও কালো রঙের ডোরাকাটা প্রাপ্তবয়স্ক সাপটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ ফুট।
অ্যানিমেল লাভারস অব পটুয়াখালীর কলাপাড়া শাখার টিম লিডার বায়জিদ আহসান বলেন, ‘কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইয়াসীন সাদেকের সহায়তায় আহত সাপটির এক্স-রে করা হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সাপটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ভেটেরিনারি সার্জনের কাছে পাঠানো হবো। কলাপাড়া ল্যাব এশিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এক্স-রে টেকনিশিয়ান সাঈদ হোসেন বলেন, ‘আমরা মূলত মানুষের এক্স-রে করে থাকি। এই প্রথম সাপের এক্স-রে করলাম। আশা করছি, সাপটি সুস্থ হয়ে উঠবে।’ কলাপাড়া উপজেলা সহাকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসীন সাদেক বলেন, ‘আহত সাপটির খবর পেয়ে সেটিকে চিকিৎসার জন্য বলা হয়েছে। এটিকে পরিপূর্ণ সুস্থ করে তুলতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/