
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে রাজবাড়ী জেলার সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে পানি বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ১২ টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এম এ শামীম।
রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা নদীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পানি ৬ দশমিক ১৩ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্টে পানির বিদৎসীমা ৮ দশমিক ২০ মিটার। পদ্মা ও হড়াই নদীর মহেন্দ্রপুর পয়েন্ট পানি ৬ দশমিক ৪৮ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্ট পানি বিদৎসীমা ১০ দশমিক ৫০ মিটার। পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৭ দশমিক ১৮ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্ট পানির বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৫২ মিটার। এছাড়াও গড়াই নদীর কামারখালী ব্রীজ পয়েন্টে পানি ৪ দশমিক ৬৬ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৭ দশমিক ৭৫ মিটার।
সূত্রটি থেকে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মা নদীর গোয়ালন্দ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ১৪ মিটার, মহেন্দ্রপুর পয়েন্ট পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ১৬ মিটার, পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ৪৯ মিটার এবং কামারখালীর গড়াই নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ২৬ মিটার।
রাজবাড়ী জেলায় গত একসপ্তাহ ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হলেও গত বুধবার (৯ জুলাই) থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বুধবার রাতেও থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার(১০ জুলাই) ভোর থেকে আবারো শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টি। রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী এম এ শামীম বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে রাজবাড়ী সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে আতঙ্কিত হবার কোনো কারণ নেই। পানি বিপৎসীমার অনেক নিচেই রয়েছে। মানুষের পানিবন্দি হবার এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বৃষ্টিতে কিছু এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। আমারা পানি উন্নয়ন বোর্ড এ ব্যাপারে তৎপর আছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/
রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা নদীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পানি ৬ দশমিক ১৩ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্টে পানির বিদৎসীমা ৮ দশমিক ২০ মিটার। পদ্মা ও হড়াই নদীর মহেন্দ্রপুর পয়েন্ট পানি ৬ দশমিক ৪৮ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্ট পানি বিদৎসীমা ১০ দশমিক ৫০ মিটার। পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৭ দশমিক ১৮ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্ট পানির বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৫২ মিটার। এছাড়াও গড়াই নদীর কামারখালী ব্রীজ পয়েন্টে পানি ৪ দশমিক ৬৬ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ৭ দশমিক ৭৫ মিটার।
সূত্রটি থেকে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মা নদীর গোয়ালন্দ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ১৪ মিটার, মহেন্দ্রপুর পয়েন্ট পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ১৬ মিটার, পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ৪৯ মিটার এবং কামারখালীর গড়াই নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ২৬ মিটার।
রাজবাড়ী জেলায় গত একসপ্তাহ ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হলেও গত বুধবার (৯ জুলাই) থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বুধবার রাতেও থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার(১০ জুলাই) ভোর থেকে আবারো শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টি। রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী এম এ শামীম বলেন, টানা বৃষ্টির কারণে রাজবাড়ী সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে আতঙ্কিত হবার কোনো কারণ নেই। পানি বিপৎসীমার অনেক নিচেই রয়েছে। মানুষের পানিবন্দি হবার এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। বৃষ্টিতে কিছু এলাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। আমারা পানি উন্নয়ন বোর্ড এ ব্যাপারে তৎপর আছি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/