
চ্যালেঞ্জের মধ্যেও একক দেশ হিসেবে তৈরি পোশাক রফতানিতে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যদিও বাজার কমেছে দশমিক ৪৮ শতাংশ। বাংলাদেশের পর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম, আর প্রথম স্থানে চীন।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস: কি ইনসাইটস অ্যান্ড ট্রেন্ডস ইন ২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। চলতি মাসে ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর বৈশ্বিক পণ্য ও সেবা বাণিজ্য ৪ শতাংশ বেড়ে ৩১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। টানা দুই বছর ধরে (২০২৩ ও ২০২৪ সাল) বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি ৩৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। গত বছর রফতানি আয় ছিল ৩৮ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার আর প্রবৃদ্ধি দশমিক ২১ শতাংশ।
রফতানিতে সামান্য প্রবৃদ্ধি থাকলেও বাজার হিস্যা কমে গেছে বাংলাদেশের। ২০২৩ সালে বিশ্বে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের বাজার হিস্যা ছিল ৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ। গত বছর সেটি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচএইচ/এসকে
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস: কি ইনসাইটস অ্যান্ড ট্রেন্ডস ইন ২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। চলতি মাসে ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর বৈশ্বিক পণ্য ও সেবা বাণিজ্য ৪ শতাংশ বেড়ে ৩১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। টানা দুই বছর ধরে (২০২৩ ও ২০২৪ সাল) বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি ৩৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। গত বছর রফতানি আয় ছিল ৩৮ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার আর প্রবৃদ্ধি দশমিক ২১ শতাংশ।
রফতানিতে সামান্য প্রবৃদ্ধি থাকলেও বাজার হিস্যা কমে গেছে বাংলাদেশের। ২০২৩ সালে বিশ্বে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের বাজার হিস্যা ছিল ৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ। গত বছর সেটি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচএইচ/এসকে