
সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বুধবার (৯ জুলাই) মামলার শুনানির সময় আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে অঝোঁরে কেঁদেছেন তিনি।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে এদিন ঢাকার মহানগর হাকিম মাসুম মিয়া পলককে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। সকালে শুনানির জন্য মাথায় হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হাতকড়া পড়ানো অবস্থায় পলককে আদালতে তোলা হয় সাড়ে ১০টার দিকে।
ওই সময় আদালতের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তার স্বজনরা। বাইরে তাকিয়ে তাদের সঙ্গে ইশারায় কথা বলার চেষ্টা করেন পলক। এক পর্যায়ে তাদের দিকে তাকিয়ে অঝোরে কাঁদতে শুরু করেন। পলককে ওই অবস্থায় দেখে স্বজনরাও আপ্লুত হয়ে পড়েন। শুনানি শেষে পলককে যখন ফের হাজতখানায় নেওয়া হয়, তখনও তাকে বিমর্ষ দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি বলেন, জুনাইদ আহমেদ পলক আদালতে এসে খবর পান যে, তার এলাকার কিছু লোক মারা গেছে। এজন্য তিনি শোকাহত হন এবং কাঁদতে থাকেন।
সরকার পতনের পরদিন গত ৬ অগাস্ট দেশত্যাগের চেষ্টার সময় পলককে শাহজালাল বিমানবন্দর আটকে দেওয়ার খবর আসে। সেদিন দুপুরের পর বিমানবন্দরে কর্মরত কয়েকটি সরকারি সংস্থার কর্মীরা তাকে চিনতে পেরে আটক করেন। এরপর তাকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে এদিন ঢাকার মহানগর হাকিম মাসুম মিয়া পলককে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন। সকালে শুনানির জন্য মাথায় হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও হাতকড়া পড়ানো অবস্থায় পলককে আদালতে তোলা হয় সাড়ে ১০টার দিকে।
ওই সময় আদালতের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তার স্বজনরা। বাইরে তাকিয়ে তাদের সঙ্গে ইশারায় কথা বলার চেষ্টা করেন পলক। এক পর্যায়ে তাদের দিকে তাকিয়ে অঝোরে কাঁদতে শুরু করেন। পলককে ওই অবস্থায় দেখে স্বজনরাও আপ্লুত হয়ে পড়েন। শুনানি শেষে পলককে যখন ফের হাজতখানায় নেওয়া হয়, তখনও তাকে বিমর্ষ দেখা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তার আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি বলেন, জুনাইদ আহমেদ পলক আদালতে এসে খবর পান যে, তার এলাকার কিছু লোক মারা গেছে। এজন্য তিনি শোকাহত হন এবং কাঁদতে থাকেন।
সরকার পতনের পরদিন গত ৬ অগাস্ট দেশত্যাগের চেষ্টার সময় পলককে শাহজালাল বিমানবন্দর আটকে দেওয়ার খবর আসে। সেদিন দুপুরের পর বিমানবন্দরে কর্মরত কয়েকটি সরকারি সংস্থার কর্মীরা তাকে চিনতে পেরে আটক করেন। এরপর তাকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে