
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামের সাভারের ১৫ কাঠা জমি ও তার ওপর স্থাপিত দশ তলা ভবন ক্রোক করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। দুদকের উপ-পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান এই জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম ভুয়া পণ্য রপ্তানি দেখিয়ে কর্তব্যে অবহেলা ও পরস্পর যোগসাজশে নিজের বা অন্য কারও অপরাধলব্ধ আয়ের অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে ৩ লাখ ৬১ হাজার ডলার বাংলাদেশে এনেছেন। এরপর ভুয়া বাড়িভাড়া চুক্তিনামায় প্রায় ২ লাখ ২৬ হাজার ৩০৮ মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়ে অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও রূপান্তর করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর (২) ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদকের আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আসামি শিবলী রুবাইয়াতের পারিবারিক ব্যয় ঘোষণা করে অর্থ পরবর্তীতে ঘর ভাড়ার অগ্রিম হিসাবে প্রাপ্তি দেখিয়ে এবং ওই অর্থ দিয়ে সম্পত্তি তৈরি করার বিষয়টি জানা যাচ্ছে, যার কারণে তার স্থাবর সম্পদ ক্রোক করা জরুরি।
দুদকের অর্থপাচারের একটি মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা শিবলী রুবাইয়াতকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ২৫ জুন আদালত তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। দুদকের উপ-পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান এই জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম ভুয়া পণ্য রপ্তানি দেখিয়ে কর্তব্যে অবহেলা ও পরস্পর যোগসাজশে নিজের বা অন্য কারও অপরাধলব্ধ আয়ের অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে ৩ লাখ ৬১ হাজার ডলার বাংলাদেশে এনেছেন। এরপর ভুয়া বাড়িভাড়া চুক্তিনামায় প্রায় ২ লাখ ২৬ হাজার ৩০৮ মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়ে অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও রূপান্তর করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর (২) ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদকের আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, আসামি শিবলী রুবাইয়াতের পারিবারিক ব্যয় ঘোষণা করে অর্থ পরবর্তীতে ঘর ভাড়ার অগ্রিম হিসাবে প্রাপ্তি দেখিয়ে এবং ওই অর্থ দিয়ে সম্পত্তি তৈরি করার বিষয়টি জানা যাচ্ছে, যার কারণে তার স্থাবর সম্পদ ক্রোক করা জরুরি।
দুদকের অর্থপাচারের একটি মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা শিবলী রুবাইয়াতকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ২৫ জুন আদালত তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে