
কলকাতায় টানা বৃষ্টির কারণে শহর ও শহরতলির স্বাভাবিক জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেওয়ায় যানবাহন চলাচল ও পথচারীদের যাতায়াতে বড় বাধা তৈরি হয়েছে।পুলিশ এবং পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত থেকে লাগাতার বৃষ্টির জেরে মঙ্গলবার (৮ জুলাই) সকাল থেকেই পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়েছে।
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আলিপুরে বৃষ্টি হয়েছে ৪৫ মিলিমিটার, কাঁকুড়গাছিতে ৮০ মিলিমিটার, সল্টলেকে ৮৮ মিলিমিটার, ব্যারাকপুরে ৯৩ মিলিমিটার এবং উত্তর কলকাতা, শ্যামবাজারে ৭৭ মিলিমিটার। সেইসঙ্গে সকাল থেকে সামনে আসতে শুরু করেছে ভোগান্তির ছবি। যে পরিমাণ বৃষ্টি হচ্ছে, তা যদি বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে না কমে, তাহলে শহরের পানিমগ্ন পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পৌরসভার পাম্পিং স্টেশনগুলোর তথ্যানুসারে, কলকাতার কোথাও কোথাও হাঁটু সমান পানি জমেছে।
উত্তর কলকাতার ঠনঠনিয়া, সুকিয়া স্ট্রিট, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ সহ বিস্তীর্ণ অংশে জলাবদ্ধতার সেই পুরোনো চিত্র দেখা গেছে। পানি জমেছে ঢাকুরিয়া, যাদবপুরসহ দক্ষিণ কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে যোধপুর পার্ক নিকাশি পাম্পিং স্টেশন এলাকায়। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ২০০ মিলিমিটৈর বৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে অফিসপাড়া মিন্টোপার্ক ও সংলগ্ন এলাকাও পানিমগ্ন। ফিয়ার্স লেন, বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, সেন্ট্রাল এভিনিউ, নর্থ পোর্ট থানা লাগোয়া এলাকা-সহ বেশ কিছু জায়গা পানিমগ্ন। কাঁকুড়গাছি, পাতিপুকুর এবং উল্টোডাঙা আন্ডারপাসেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও গোড়ালি অবধি, তো কোথাও হাঁটুর কাছাকাছি পর্যন্ত পানি জমতে শুরু করেছে বলে কলকাতা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, সর্বত্রই কমবেশি সমস্যার মধ্যে পড়েছেন শহরবাসী। বিভিন্ন গলিপথও পানিমগ্ন হয়ে পড়েছে। এসব এলাকা থেকে পানি নিষ্কাশনের চেষ্টাও শুরু হয়েছে। তবে অনেকক্ষণ ধরে বৃষ্টি হওয়ায় পানি নামতে দেরি হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত আলিপুরে বৃষ্টি হয়েছে ৪৫ মিলিমিটার, কাঁকুড়গাছিতে ৮০ মিলিমিটার, সল্টলেকে ৮৮ মিলিমিটার, ব্যারাকপুরে ৯৩ মিলিমিটার এবং উত্তর কলকাতা, শ্যামবাজারে ৭৭ মিলিমিটার। সেইসঙ্গে সকাল থেকে সামনে আসতে শুরু করেছে ভোগান্তির ছবি। যে পরিমাণ বৃষ্টি হচ্ছে, তা যদি বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে না কমে, তাহলে শহরের পানিমগ্ন পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পৌরসভার পাম্পিং স্টেশনগুলোর তথ্যানুসারে, কলকাতার কোথাও কোথাও হাঁটু সমান পানি জমেছে।
উত্তর কলকাতার ঠনঠনিয়া, সুকিয়া স্ট্রিট, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ সহ বিস্তীর্ণ অংশে জলাবদ্ধতার সেই পুরোনো চিত্র দেখা গেছে। পানি জমেছে ঢাকুরিয়া, যাদবপুরসহ দক্ষিণ কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে যোধপুর পার্ক নিকাশি পাম্পিং স্টেশন এলাকায়। রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ২০০ মিলিমিটৈর বৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এদিকে অফিসপাড়া মিন্টোপার্ক ও সংলগ্ন এলাকাও পানিমগ্ন। ফিয়ার্স লেন, বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, সেন্ট্রাল এভিনিউ, নর্থ পোর্ট থানা লাগোয়া এলাকা-সহ বেশ কিছু জায়গা পানিমগ্ন। কাঁকুড়গাছি, পাতিপুকুর এবং উল্টোডাঙা আন্ডারপাসেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও গোড়ালি অবধি, তো কোথাও হাঁটুর কাছাকাছি পর্যন্ত পানি জমতে শুরু করেছে বলে কলকাতা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, সর্বত্রই কমবেশি সমস্যার মধ্যে পড়েছেন শহরবাসী। বিভিন্ন গলিপথও পানিমগ্ন হয়ে পড়েছে। এসব এলাকা থেকে পানি নিষ্কাশনের চেষ্টাও শুরু হয়েছে। তবে অনেকক্ষণ ধরে বৃষ্টি হওয়ায় পানি নামতে দেরি হচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে