
বরগুনায় কমছে না ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। জেলা সিভিল সার্জন অফিসের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩ হাজার ২৫ জন। এর মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। এছাড়া দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে জেলায় আরও অন্তত ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
বরগুনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিনই প্রায় দুই শতাধিক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে সবমিলিয়ে হাসপাতালটিতে প্রতিদিন অন্তত ৫০০-৬০০ জন ভর্তি রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। অপরদিকে সদর উপজেলার পর বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও ভর্তি বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭৩ জন। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে আরো ভর্তি রয়েছেন ২০ জন। এর মধ্যে বেতাগীতে ১, বামনায় ১১, পাথরঘাটায় ২ এবং তালতলীতে ৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ১৮৩ জন রোগী। জেলার বিভিন্ন হাসপাতাল আরও আক্রান্ত রোগী ভর্তি রেয়েছে ৩৪ জন।
এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত মোট ৩ হাজার ২৫ জন রোগীর মধ্যে শুধু জেনারেল হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন ২ হাজার ৭৩০ জন। এদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। তবে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে জেলার আরও অন্তত ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৮০৮ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, বরগুনায় মশক নিধন কার্যক্রমও চলছে, অপরদিকে রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। তবে মশক নিধন কার্যক্রমটি যদি আরও জোরদার করা হয় তাহলে হয়তো আমাদের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমে যাবে। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও সমানভাবে ভর্তি এবং সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র পাওয়ায় ব্যালেন্স হচ্ছে। আর এ কারণেই এখন পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে আমরা স্থান দিতে পারছি। তবে সামনের দিনগুলোতে যদি রোগী সংখ্যা আরও বেশি হয়, তাহলে ওই সময় পরিস্থিতি কেমন হবে তা এখন বলা যাচ্ছে না।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
বরগুনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিনই প্রায় দুই শতাধিক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে সবমিলিয়ে হাসপাতালটিতে প্রতিদিন অন্তত ৫০০-৬০০ জন ভর্তি রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসকরা। অপরদিকে সদর উপজেলার পর বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও ভর্তি বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭৩ জন। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে আরো ভর্তি রয়েছেন ২০ জন। এর মধ্যে বেতাগীতে ১, বামনায় ১১, পাথরঘাটায় ২ এবং তালতলীতে ৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ১৮৩ জন রোগী। জেলার বিভিন্ন হাসপাতাল আরও আক্রান্ত রোগী ভর্তি রেয়েছে ৩৪ জন।
এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত মোট ৩ হাজার ২৫ জন রোগীর মধ্যে শুধু জেনারেল হাসপাতালেই চিকিৎসা নিয়েছেন ২ হাজার ৭৩০ জন। এদের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। তবে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে জেলার আরও অন্তত ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৮০৮ জন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, বরগুনায় মশক নিধন কার্যক্রমও চলছে, অপরদিকে রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। তবে মশক নিধন কার্যক্রমটি যদি আরও জোরদার করা হয় তাহলে হয়তো আমাদের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমে যাবে। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও সমানভাবে ভর্তি এবং সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র পাওয়ায় ব্যালেন্স হচ্ছে। আর এ কারণেই এখন পর্যন্ত আক্রান্ত রোগীদের হাসপাতালে আমরা স্থান দিতে পারছি। তবে সামনের দিনগুলোতে যদি রোগী সংখ্যা আরও বেশি হয়, তাহলে ওই সময় পরিস্থিতি কেমন হবে তা এখন বলা যাচ্ছে না।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন