
কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠের উইকেটে বাংলাদেশের ব্যাটাররা নাস্তানাবুদ হলেও সাবলীল ছিলেন শ্রীলঙ্কানরা। টাইগাররা যেখানে আড়াইশ রান তুলতে ব্যর্থ হয়েছে, সেখানেই সাড়ে চার শতাধিক রান সংগ্রহ করেছে লঙ্কানরা। শুক্রবার (২৭ জুন) সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের তৃতীয় দিনে ৪৫৮ রানে অলআউট হয়েছে স্বাগতিকরা। তাদের লিড ২১১ রানের। বাংলাদেশের স্পিনার তাইজুল ইসলাম নিয়েছেন ৫ উইকেট।
এদিন নড়বড়ে শুরুর পর শ্রীলঙ্কাকে টেনে নিয়েছেন মূলত কুশল মেন্ডিস। তার ব্যাটে ভর করেই লিড দুইশ ছাড়ায়। ১১৬.১ ওভারে ৮৪ রানে রানআউটে কাটা পড়েন তিনি। তারপর শ্রীলঙ্কার গুটিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। একই ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলের পঞ্চম শিকারে পরিণত হন আসিথা ফার্নান্ডো। দশম উইকেটের পতনে ৪৫৮ রানে শেষ হয় শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংস। তারা লিড পেয়েছে ২১১ রানের।
এটি ছিল তাইজুলের ১৭তম পাঁচ উইকেট শিকারের নজির। ৪২.৫ ওভারে রান খচর করেছেন ১৩১। তাছাড়া ৮৭ রানে তিনটি নিয়েছেন নাঈম হাসান। একটি নিয়েছেন নাহিদ রানা।
আগের দিন বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) যেভাবে ব্যাটিং করেছিল তাতে লিড আরও বেশি হওয়ার কথা ছিল শ্রীলঙ্কার। সেখান থেকে তৃতীয় দিন প্রায় দুই সেশনে তাইজুলের দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচে ফেরার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। তার পরেও শ্রীলঙ্কা প্রায় দুই সেশন ব্যাট করেছে। ৩৮.৫ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে যোগ করেছে ১৬৮ রান।
এদিন সকালে নিজের প্রথম ওভারেই প্রবাত জয়াসুরিয়াকে (১০) ফিরিয়ে দলকে সাফল্য এনে দেন নাহিদ রানা। স্পিনার নাঈম হাসান ফেরান বেশ কয়েকটি জীবন পাওয়া কামিন্দু মেন্ডিস (৩৩) আর সোনাল দিনুশাকে (১১)। আগের দিন তিনি দিনেশ চান্ডিমালকে সেঞ্চুরি বঞ্চিত করেছিলেন। ইনিংসের বাকি সময়টা কেবলই তাইজুলের।
১৩১ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের এ বাঁহাতি স্পিনার। দুই সেশন মিলিয়ে ৩৮.৫ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান তুলেছে শ্রীলঙ্কা। তাদের প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৫৮ রান করেছেন ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা। এছাড়া দিনেশ চান্ডিমাল ৯৩ এবং কুসল মেন্ডিস ৮৪ রান করেছেন। তাইজুল ছাড়াও নাঈম হাসান ১৮ ওভারে ৪ মেডেনসহ ৮৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
এদিন নড়বড়ে শুরুর পর শ্রীলঙ্কাকে টেনে নিয়েছেন মূলত কুশল মেন্ডিস। তার ব্যাটে ভর করেই লিড দুইশ ছাড়ায়। ১১৬.১ ওভারে ৮৪ রানে রানআউটে কাটা পড়েন তিনি। তারপর শ্রীলঙ্কার গুটিয়ে যেতেও সময় লাগেনি। একই ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলের পঞ্চম শিকারে পরিণত হন আসিথা ফার্নান্ডো। দশম উইকেটের পতনে ৪৫৮ রানে শেষ হয় শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংস। তারা লিড পেয়েছে ২১১ রানের।
এটি ছিল তাইজুলের ১৭তম পাঁচ উইকেট শিকারের নজির। ৪২.৫ ওভারে রান খচর করেছেন ১৩১। তাছাড়া ৮৭ রানে তিনটি নিয়েছেন নাঈম হাসান। একটি নিয়েছেন নাহিদ রানা।
আগের দিন বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) যেভাবে ব্যাটিং করেছিল তাতে লিড আরও বেশি হওয়ার কথা ছিল শ্রীলঙ্কার। সেখান থেকে তৃতীয় দিন প্রায় দুই সেশনে তাইজুলের দারুণ বোলিংয়ে ম্যাচে ফেরার সুযোগ পায় বাংলাদেশ। তার পরেও শ্রীলঙ্কা প্রায় দুই সেশন ব্যাট করেছে। ৩৮.৫ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে যোগ করেছে ১৬৮ রান।
এদিন সকালে নিজের প্রথম ওভারেই প্রবাত জয়াসুরিয়াকে (১০) ফিরিয়ে দলকে সাফল্য এনে দেন নাহিদ রানা। স্পিনার নাঈম হাসান ফেরান বেশ কয়েকটি জীবন পাওয়া কামিন্দু মেন্ডিস (৩৩) আর সোনাল দিনুশাকে (১১)। আগের দিন তিনি দিনেশ চান্ডিমালকে সেঞ্চুরি বঞ্চিত করেছিলেন। ইনিংসের বাকি সময়টা কেবলই তাইজুলের।
১৩১ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন বাংলাদেশের এ বাঁহাতি স্পিনার। দুই সেশন মিলিয়ে ৩৮.৫ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান তুলেছে শ্রীলঙ্কা। তাদের প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ ১৫৮ রান করেছেন ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা। এছাড়া দিনেশ চান্ডিমাল ৯৩ এবং কুসল মেন্ডিস ৮৪ রান করেছেন। তাইজুল ছাড়াও নাঈম হাসান ১৮ ওভারে ৪ মেডেনসহ ৮৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে