
হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম পবিত্র উৎসব রথযাত্রা শুরু হচ্ছে আজ। শুক্রবার (২৭ জুন) রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই উৎসব পালিত হবে। ঢাকার রথযাত্রার আনুষ্ঠানিকতা দুপুর ৩টায় শুরু হবে।
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, ইসকনের অধীনে সারাদেশে ১২৮টি রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার রথযাত্রা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রথযাত্রা উৎসব হিসেবে পরিচিত।
স্বামীবাগ আশ্রমে সকাল ৮টায় বিশ্ব শান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞের মাধ্যমে শুভ রথযাত্রা মহোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। দুপুর দেড়টায় আলোচনা সভা শেষে বিকেল ৩টায় রথের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন হবে।
শোভাযাত্রাটি স্বামীবাগ থেকে শুরু হয়ে ইত্তেফাক মোড়, মতিঝিল, দৈনিক বাংলা, বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট, প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট মোড় এবং শহীদ মিনারের সামনে দিয়ে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে। ৯ দিন পর, ৫ জুলাই, একই পথে রথটি স্বামীবাগ মন্দিরে ফিরে আসবে, যা উল্টো রথযাত্রা নামে পরিচিত।
শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী আশা করছেন, এবারের রথযাত্রা উৎসবে লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হবে। উৎসবের নিরাপত্তায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ইসকনের নিজস্ব পাঁচ শতাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবেন।
প্রতি বছর চন্দ্র আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা শুরু হয়। পুরীর জগন্নাথ মন্দির থেকে এই রথযাত্রার প্রচলন হয়। রথযাত্রা উপলক্ষে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পদাবলি কীর্তন এবং ধর্মীয় নাটকসহ আট দিনব্যাপী নানা আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, ইসকনের অধীনে সারাদেশে ১২৮টি রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার রথযাত্রা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রথযাত্রা উৎসব হিসেবে পরিচিত।
স্বামীবাগ আশ্রমে সকাল ৮টায় বিশ্ব শান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞের মাধ্যমে শুভ রথযাত্রা মহোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। দুপুর দেড়টায় আলোচনা সভা শেষে বিকেল ৩টায় রথের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন হবে।
শোভাযাত্রাটি স্বামীবাগ থেকে শুরু হয়ে ইত্তেফাক মোড়, মতিঝিল, দৈনিক বাংলা, বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট, প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট মোড় এবং শহীদ মিনারের সামনে দিয়ে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে। ৯ দিন পর, ৫ জুলাই, একই পথে রথটি স্বামীবাগ মন্দিরে ফিরে আসবে, যা উল্টো রথযাত্রা নামে পরিচিত।
শ্রী চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী আশা করছেন, এবারের রথযাত্রা উৎসবে লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হবে। উৎসবের নিরাপত্তায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ইসকনের নিজস্ব পাঁচ শতাধিক প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবেন।
প্রতি বছর চন্দ্র আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা শুরু হয়। পুরীর জগন্নাথ মন্দির থেকে এই রথযাত্রার প্রচলন হয়। রথযাত্রা উপলক্ষে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পদাবলি কীর্তন এবং ধর্মীয় নাটকসহ আট দিনব্যাপী নানা আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে