বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুরের মৃত্যুর পর থেকে তাঁর ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য ও উত্তরাধিকার নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা ও গুঞ্জন। গত ১২ জুন ইংল্যান্ডে মারা যান তিনি। সঞ্জয়ের আকস্মিক মৃত্যুর পর তাঁর পরিচালিত ব্যবসা কে সামলাবেন—এ প্রশ্ন ঘিরে পরিবার ও কর্পোরেট মহলে শুরু হয় জোর আলোচনা।
সঞ্জয়ের বাবা একসময় সামলাতেন পরিবারের ব্যবসা। পরবর্তীতে সঞ্জয় নিজ হাতে সেই ব্যবসা নিয়ে যান উচ্চতায়। কিন্তু তার দুই ছেলে এখনও অপ্রাপ্তবয়স্ক, ফলে তাদের পক্ষে এখনই ব্যবসার হাল ধরা সম্ভব নয়। অন্যদিকে, সঞ্জয়ের চার সন্তানের মধ্যে কারিশমা কাপুরের মেয়ে সামাইরা একমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক। বাবার মতো দুর্দান্ত অ্যাকাডেমিক রেকর্ডও তৈরি হচ্ছে সামাইরার। আলোচনা বেশি তাই তাকে নিয়েই ।
সামাইরা লেখাপড়া করেছেন মুম্বইয়ের আমেরিকান স্কুল অফ বম্বে থেকে। এখন তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের টাফস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করছেন। ফলে, লেখাপড়াতেই পুরোপুরি মন বসিয়েছেন এই স্টার-কিড। সঞ্জয় পড়েছিলেন দেহরাদুনের ডুনস স্কুলে। বাকিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজি ও হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে বিবিএ করেছিলেন। তার পর এমআইটি, অর্থাৎ ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে পড়েছিলেন। গিয়েছিলেন হার্ভার্ড বিসনেস স্কুলেও ।
তাই অনেকেই ধারণা করেছিলেন, সামাইরার হাতেই হয়তো উঠবে ব্যবসার দায়িত্ব। তবে বাস্তব চিত্রটা ভিন্ন।
ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, আপাতত সঞ্জয়ের কোম্পানির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বর্তমান সিইও বিবেক বিক্রম সিংহ। কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী, ডিরেক্টরদের ভোটে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী, ২২ জুন সঞ্জয়ের স্মরণসভার পর কোম্পানির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে জেফরি মার্ক ওভারলিকে। একইসঙ্গে, সঞ্জয়ের বর্তমান স্ত্রী প্রিয়া সচদেব কাপুরকে করা হয়েছে নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, অর্থাৎ তিনি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পরামর্শ দেবেন, তবে দৈনন্দিন কাজকর্মে সরাসরি যুক্ত থাকবেন না।
ফলে স্পষ্ট—কারিশমার কন্যা সামাইরার হাতে এখনও যাচ্ছে না সঞ্জয়ের বিপুল সম্পত্তির ভার। এ নিয়েই বলিউড ও ব্যবসায়িক মহলে চলছে নানা আলোচনা ও জল্পনা।
কারিশমা-সঞ্জয়ের বিয়ে হয় ২০০৩ সালে। সামাইরার জন্ম হয় ২০০৫ সালে। কিয়ানের জন্ম পাঁচ বছর পর, অর্থাৎ ২০১০-এ। ২০১৪ সালে সম্পর্ক ভাঙে কারিশমা-সঞ্জয়ের। ২০১৬ সালে ডিভোর্স হয় তাঁদের। তবে আলাদা হয়ে গেলেও সন্তানদের সঙ্গে সঞ্জয়ের যোগাযোগ ছিল সব সময়ই।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সঞ্জয়ের বাবা একসময় সামলাতেন পরিবারের ব্যবসা। পরবর্তীতে সঞ্জয় নিজ হাতে সেই ব্যবসা নিয়ে যান উচ্চতায়। কিন্তু তার দুই ছেলে এখনও অপ্রাপ্তবয়স্ক, ফলে তাদের পক্ষে এখনই ব্যবসার হাল ধরা সম্ভব নয়। অন্যদিকে, সঞ্জয়ের চার সন্তানের মধ্যে কারিশমা কাপুরের মেয়ে সামাইরা একমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক। বাবার মতো দুর্দান্ত অ্যাকাডেমিক রেকর্ডও তৈরি হচ্ছে সামাইরার। আলোচনা বেশি তাই তাকে নিয়েই ।
সামাইরা লেখাপড়া করেছেন মুম্বইয়ের আমেরিকান স্কুল অফ বম্বে থেকে। এখন তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের টাফস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন করছেন। ফলে, লেখাপড়াতেই পুরোপুরি মন বসিয়েছেন এই স্টার-কিড। সঞ্জয় পড়েছিলেন দেহরাদুনের ডুনস স্কুলে। বাকিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজি ও হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে বিবিএ করেছিলেন। তার পর এমআইটি, অর্থাৎ ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে পড়েছিলেন। গিয়েছিলেন হার্ভার্ড বিসনেস স্কুলেও ।
তাই অনেকেই ধারণা করেছিলেন, সামাইরার হাতেই হয়তো উঠবে ব্যবসার দায়িত্ব। তবে বাস্তব চিত্রটা ভিন্ন।
ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, আপাতত সঞ্জয়ের কোম্পানির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বর্তমান সিইও বিবেক বিক্রম সিংহ। কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী, ডিরেক্টরদের ভোটে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী, ২২ জুন সঞ্জয়ের স্মরণসভার পর কোম্পানির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে জেফরি মার্ক ওভারলিকে। একইসঙ্গে, সঞ্জয়ের বর্তমান স্ত্রী প্রিয়া সচদেব কাপুরকে করা হয়েছে নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, অর্থাৎ তিনি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পরামর্শ দেবেন, তবে দৈনন্দিন কাজকর্মে সরাসরি যুক্ত থাকবেন না।
ফলে স্পষ্ট—কারিশমার কন্যা সামাইরার হাতে এখনও যাচ্ছে না সঞ্জয়ের বিপুল সম্পত্তির ভার। এ নিয়েই বলিউড ও ব্যবসায়িক মহলে চলছে নানা আলোচনা ও জল্পনা।
কারিশমা-সঞ্জয়ের বিয়ে হয় ২০০৩ সালে। সামাইরার জন্ম হয় ২০০৫ সালে। কিয়ানের জন্ম পাঁচ বছর পর, অর্থাৎ ২০১০-এ। ২০১৪ সালে সম্পর্ক ভাঙে কারিশমা-সঞ্জয়ের। ২০১৬ সালে ডিভোর্স হয় তাঁদের। তবে আলাদা হয়ে গেলেও সন্তানদের সঙ্গে সঞ্জয়ের যোগাযোগ ছিল সব সময়ই।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে