
যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিমান হামলায় ইরানের পরমাণু সক্ষমতা ধ্বংস হয়নি, বরং তা কয়েক মাস পিছিয়ে গেছে মাত্র—এমনটাই বলছে পেন্টাগনের প্রাথমিক গোয়েন্দা মূল্যায়ন। এদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইরান ও ইসরাইলের মধ্যে একটি নড়বড়ে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে, যা পেন্টাগনের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি গোয়েন্দা সংস্থার একটি। প্রতিবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্তত দুটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, যারা পরিচয় গোপন রাখার শর্তে কথা বলেছেন।তাদের একজন জানান, ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা যায়নি। দেশটির বেশিরভাগ পরমাণু স্থাপনাই মাটির গভীরে অবস্থিত, ফলে পুরো কর্মসূচিটি এক থেকে দুই মাসের জন্য সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে মাত্র।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরান কয়েক মাসের মধ্যেই পুনরায় পরমাণু কর্মসূচি চালু করতে সক্ষম হবে। তিনটি পৃথক সূত্রের একজন জানান, ইরান সর্বনিম্ন এক বা দুই মাসের মধ্যেই কর্মসূচি চালু করতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছে।ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর কিছু সেন্ট্রিফিউজ এখনো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্প প্রশাসন দাবি করেছে, তাদের হামলা ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে ‘ব্যাহত’ করেছে। যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগেই বলেছিলেন, এই হামলায় ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে।এই বিষয়ে মন্তব্য চাইলে হোয়াইট হাউস সিএনএন-এ মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিটের বিবৃতির দিকে ইঙ্গিত করে জানায়, প্রতিবেদনের যে দাবি—তা ‘পুরোটাই ভুল।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে, যা পেন্টাগনের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি গোয়েন্দা সংস্থার একটি। প্রতিবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্তত দুটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, যারা পরিচয় গোপন রাখার শর্তে কথা বলেছেন।তাদের একজন জানান, ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা যায়নি। দেশটির বেশিরভাগ পরমাণু স্থাপনাই মাটির গভীরে অবস্থিত, ফলে পুরো কর্মসূচিটি এক থেকে দুই মাসের জন্য সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে মাত্র।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরান কয়েক মাসের মধ্যেই পুনরায় পরমাণু কর্মসূচি চালু করতে সক্ষম হবে। তিনটি পৃথক সূত্রের একজন জানান, ইরান সর্বনিম্ন এক বা দুই মাসের মধ্যেই কর্মসূচি চালু করতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছে।ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর কিছু সেন্ট্রিফিউজ এখনো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্প প্রশাসন দাবি করেছে, তাদের হামলা ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে ‘ব্যাহত’ করেছে। যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগেই বলেছিলেন, এই হামলায় ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে।এই বিষয়ে মন্তব্য চাইলে হোয়াইট হাউস সিএনএন-এ মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিটের বিবৃতির দিকে ইঙ্গিত করে জানায়, প্রতিবেদনের যে দাবি—তা ‘পুরোটাই ভুল।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন