
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুপক্ষের দ্বন্দ্বের জেরে খুন হয়েছে দু’জন। শনিবার (২১জুন) রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহী মসজিদ এলাকায় পান দোকানি কুদ্দুসকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর কুদ্দুস হত্যায় অভিযুক্ত বিএনপি নেতা মেহেদীকে পিটিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা।
জানা যায়, বন্দর রেললাইন অটোস্ট্যান্ড দখল নিয়ে গত কয়েক দিন যাবৎ সাবেক কাউন্সিলর ও বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা হান্নান সরকারের সমর্থক বাবু-মেহেদী এবং সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাউসার আশার সমর্থক রনি-জাফর গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে আসছিল। শুক্রবার রাতেও সংঘর্ষে জড়ায় দুই গ্রুপ। এতে উভয়পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়। পরে পুলিশ ও সেনাবিাহিনী এসে পরিস্থিতি শান্ত করে।শনিবার রাতে রনি-জাফর সমর্থকদের ওপর হামলা চালায় বাবু-মেহেদী গ্রুপ। এ সময় দুই গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপযার্য়ে পান দোকানি কুদ্দুসকে মেহেদীর লোকজন ছুরিকাঘাত করলে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজুদ্দৌলার ক্লাব মাঠ দিয়ে মেহেদী ও তার লোকজন যাচ্ছিল। ওই সময় রনি-জাফর গ্রুপের লোকজন তাদেরকে ধাওয়া দেয়ে। একপর্যায়ে মেহেদীকে ধরে ফেলে তারা। তাকে মারধর ও ছুরিকাঘাতে জখম করা হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শহরের খানপুর ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।মাত্র চার ঘণ্টার ব্যবধানে উভয় পক্ষের দুজন নিহতের ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের জেরে কুদ্দুস ও মেহেদী নিহত হয়েছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। সেখানে পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
জানা যায়, বন্দর রেললাইন অটোস্ট্যান্ড দখল নিয়ে গত কয়েক দিন যাবৎ সাবেক কাউন্সিলর ও বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা হান্নান সরকারের সমর্থক বাবু-মেহেদী এবং সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাউসার আশার সমর্থক রনি-জাফর গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে আসছিল। শুক্রবার রাতেও সংঘর্ষে জড়ায় দুই গ্রুপ। এতে উভয়পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়। পরে পুলিশ ও সেনাবিাহিনী এসে পরিস্থিতি শান্ত করে।শনিবার রাতে রনি-জাফর সমর্থকদের ওপর হামলা চালায় বাবু-মেহেদী গ্রুপ। এ সময় দুই গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপযার্য়ে পান দোকানি কুদ্দুসকে মেহেদীর লোকজন ছুরিকাঘাত করলে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে সিরাজুদ্দৌলার ক্লাব মাঠ দিয়ে মেহেদী ও তার লোকজন যাচ্ছিল। ওই সময় রনি-জাফর গ্রুপের লোকজন তাদেরকে ধাওয়া দেয়ে। একপর্যায়ে মেহেদীকে ধরে ফেলে তারা। তাকে মারধর ও ছুরিকাঘাতে জখম করা হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শহরের খানপুর ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।মাত্র চার ঘণ্টার ব্যবধানে উভয় পক্ষের দুজন নিহতের ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের জেরে কুদ্দুস ও মেহেদী নিহত হয়েছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। সেখানে পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন