
অনুমতি ছাড়া হজপালন শরিয়াহবিরোধী এবং জনস্বার্থের পরিপন্থী কাজ বলে মন্তব্য করেছেন সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি ও ওলামা কমিটির প্রধান শায়খ আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আলে শায়খ। তিনি হজযাত্রীদের সরকারি নির্দেশনা যথাযথভাবে মেনে অনুমতি নিয়ে হজ পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
শনিবার (৩১ মে) সৌদি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএ-কে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
গ্র্যান্ড মুফতি বলেন, ‘পারমিট ছাড়া হজপালন করা শরিয়াহ আইনের পরিপন্থী এবং একটি গুরুতর আইনলঙ্ঘন। এটি জনশৃঙ্খলার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। আর দেশের আইন অনুসরণ না করা জনস্বার্থের পরিপন্থী কাজ, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জারি করা বিধিবিধান উপেক্ষা করা সরকারের আদেশের প্রতি স্পষ্ট অবাধ্যতা, যা শরিয়তের নীতিমালার বিরোধী। ‘যে কেউ অনুমতি ছাড়া হজ করবে, সে শরিয়াহ লঙ্ঘন করবে এবং এই অবাধ্যতার জন্য দায়ী হবে,’—জোর দিয়ে বলেন শায়খ আলে শায়খ।
স্বাস্থ্যবিধি পালনের ওপরও গুরুত্ব
বিবৃতিতে গ্র্যান্ড মুফতি হাজিদের স্বাস্থ্যবিধি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাও মেনে চলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘মহামারি ও সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া একটি ধর্মীয় কর্তব্য এবং দায়িত্ব। বিশেষত, যখন বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা পবিত্র হজ পালনের জন্য একত্রিত হন, তখন স্বাস্থ্যবিধি আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।’
তিনি সকল হাজির নিরাপত্তা ও কল্যাণ কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এবং হজ ব্যবস্থাপনায় সৌদি নেতৃত্ব ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর ভূমিকারও প্রশংসা করেন।
সৌদি সরকার হজ মৌসুমে বিশৃঙ্খলা রোধ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অনুমতি ছাড়া হজ পালনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে থাকে। প্রতিবছরই হজ পারমিট ছাড়া পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের চেষ্টা রোধে জারি করা হয় বিশেষ নির্দেশনা এবং অভিযান।
সূত্র: সৌদি প্রেস এজেন্সি
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
শনিবার (৩১ মে) সৌদি রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এসপিএ-কে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
গ্র্যান্ড মুফতি বলেন, ‘পারমিট ছাড়া হজপালন করা শরিয়াহ আইনের পরিপন্থী এবং একটি গুরুতর আইনলঙ্ঘন। এটি জনশৃঙ্খলার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। আর দেশের আইন অনুসরণ না করা জনস্বার্থের পরিপন্থী কাজ, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
তিনি আরও বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জারি করা বিধিবিধান উপেক্ষা করা সরকারের আদেশের প্রতি স্পষ্ট অবাধ্যতা, যা শরিয়তের নীতিমালার বিরোধী। ‘যে কেউ অনুমতি ছাড়া হজ করবে, সে শরিয়াহ লঙ্ঘন করবে এবং এই অবাধ্যতার জন্য দায়ী হবে,’—জোর দিয়ে বলেন শায়খ আলে শায়খ।
স্বাস্থ্যবিধি পালনের ওপরও গুরুত্ব
বিবৃতিতে গ্র্যান্ড মুফতি হাজিদের স্বাস্থ্যবিধি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাও মেনে চলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘মহামারি ও সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া একটি ধর্মীয় কর্তব্য এবং দায়িত্ব। বিশেষত, যখন বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা পবিত্র হজ পালনের জন্য একত্রিত হন, তখন স্বাস্থ্যবিধি আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।’
তিনি সকল হাজির নিরাপত্তা ও কল্যাণ কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এবং হজ ব্যবস্থাপনায় সৌদি নেতৃত্ব ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর ভূমিকারও প্রশংসা করেন।
সৌদি সরকার হজ মৌসুমে বিশৃঙ্খলা রোধ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থে অনুমতি ছাড়া হজ পালনে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে থাকে। প্রতিবছরই হজ পারমিট ছাড়া পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের চেষ্টা রোধে জারি করা হয় বিশেষ নির্দেশনা এবং অভিযান।
সূত্র: সৌদি প্রেস এজেন্সি
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে