
মুন্সিগঞ্জে পারিবারিক কলহের জেরে মিতু আক্তার (৩২) নামে এক গৃহবধূকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে স্বামী সুমন মিয়া।
মঙ্গলবার (২০ মে) ভোর ৫টার দিকে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। এর আগে সোমবার (১৯ মে) দিবাগত রাত ২টার দিকে মুন্সিগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘাতক সুমন পৌরসভার পূর্বপাড়ার শরিয়তউল্লা মিয়ার ছেলে। অপরদিকে, নিহত মিতু আক্তার একই পৌরসভার নৈয়দিঘীর পাথর গ্রামের মন্টু মিয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
স্বজনরা জানান, প্রায় ৮ মাস আগে সুমন মিয়ার সঙ্গে মিতু আক্তারের বিয়ে হয়। নিহত গৃহবধূর আগে আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেখানে তিনটি সন্তান আছে। অপরদিকে সুমনেরও এটি দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর থেকেই এ দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই ছিল। কিছুদিন আগে ঝগড়া করে মিতু তার বাবার বাড়িতে চলে যান।
সোমবার সুমনের বন্ধুরা মিতুকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনে। সেদিনই রাত ২টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করে বন্ধুদের সহযোগিতায় স্ত্রী মিতুকে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে ও গলায় আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে স্বামী সুমন। পরে ভোরে স্বেচ্ছায় থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম জানান, স্ত্রীকে হত্যা করে নিজেই থানায় এসে আত্মসমর্পণ করে সুমন মিয়া। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
মঙ্গলবার (২০ মে) ভোর ৫টার দিকে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। এর আগে সোমবার (১৯ মে) দিবাগত রাত ২টার দিকে মুন্সিগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘাতক সুমন পৌরসভার পূর্বপাড়ার শরিয়তউল্লা মিয়ার ছেলে। অপরদিকে, নিহত মিতু আক্তার একই পৌরসভার নৈয়দিঘীর পাথর গ্রামের মন্টু মিয়ার মেয়ে বলে জানা গেছে।
স্বজনরা জানান, প্রায় ৮ মাস আগে সুমন মিয়ার সঙ্গে মিতু আক্তারের বিয়ে হয়। নিহত গৃহবধূর আগে আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেখানে তিনটি সন্তান আছে। অপরদিকে সুমনেরও এটি দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর থেকেই এ দম্পতির মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই ছিল। কিছুদিন আগে ঝগড়া করে মিতু তার বাবার বাড়িতে চলে যান।
সোমবার সুমনের বন্ধুরা মিতুকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনে। সেদিনই রাত ২টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করে বন্ধুদের সহযোগিতায় স্ত্রী মিতুকে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে ও গলায় আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করে স্বামী সুমন। পরে ভোরে স্বেচ্ছায় থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম জানান, স্ত্রীকে হত্যা করে নিজেই থানায় এসে আত্মসমর্পণ করে সুমন মিয়া। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে