
দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় ঢাকা-১৩ আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাহাঙ্গীর কবির নানক, তার স্ত্রী সৈয়দা আরজুমান বানু ও ছেলে এস আমরীন রাখীসহ ১১ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১৪ মে) দুদকের পৃথক চারটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে অনুসন্ধানী কর্মকর্তারা নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, তার ছেলে ও ব্যাংকটির পরিচালক কাজী খুররম আহমদ, মশিউর সিকিউরিটিজ সিটি সেন্টারের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, পরিচালক মোগল জান রহমান ও জিয়াউল হাসান চিশতী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার আবুল কাসেম কাসু, তার স্ত্রী আসমা কাসেম ও মেয়ে উম্মে কুলসুম।
আবেদনে বলা হয়েছে, জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানে বর্তমানে তিন সদস্যের টিম গঠন হয়েছে। অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে করা দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, কাজী আকরাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া সার্টিফিকেটের মাধ্যমে নিকট আত্মীয়দের চাকরি দেয়া। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ঋণ প্রদানসহ অন্যান্য উপায়ে ব্যাংকটির হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা। এমন অভিযোগে অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তিন সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তাই তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া একান্ত প্রয়োজন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বুধবার (১৪ মে) দুদকের পৃথক চারটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে অনুসন্ধানী কর্মকর্তারা নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, তার ছেলে ও ব্যাংকটির পরিচালক কাজী খুররম আহমদ, মশিউর সিকিউরিটিজ সিটি সেন্টারের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, পরিচালক মোগল জান রহমান ও জিয়াউল হাসান চিশতী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার আবুল কাসেম কাসু, তার স্ত্রী আসমা কাসেম ও মেয়ে উম্মে কুলসুম।
আবেদনে বলা হয়েছে, জাহাঙ্গীর কবির নানকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানে বর্তমানে তিন সদস্যের টিম গঠন হয়েছে। অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে করা দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, কাজী আকরাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া সার্টিফিকেটের মাধ্যমে নিকট আত্মীয়দের চাকরি দেয়া। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ঋণ প্রদানসহ অন্যান্য উপায়ে ব্যাংকটির হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা। এমন অভিযোগে অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য তিন সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তাই তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া একান্ত প্রয়োজন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে