
মুন্সিগঞ্জ লঞ্চঘাটে পিকনিকের লঞ্চ ভাঙচুর ও দুই নারীকে প্রকাশ্যে মারধরের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। এতে দুই তরুণীকে পেটানোর ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া তরুণ নেহাল আহমেদ ওরফে জিহাদসহ অজ্ঞাত ২০–২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। জিহাদ ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
রোববার (১১ মে) মুক্তারপুর নৌপুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মিলন বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় মামলাটি করেন।
এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে যৌন নিপীড়ন, বেআইনিভাবে অনধিকার প্রবেশ, মারধর এবং ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, ‘শুক্রবার ১৯-২০ বছর বয়সি দুই তরুণীকে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় মামলা করার জন্য ভুক্তভোগী তরুণীদের থানায় আসতে বলা হয়, কিন্তু তারা কেউ আসেননি। লঞ্চ কর্তৃপক্ষকেও অভিযোগ দিতে বলা হলে তারাও আসেনি। তাই পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
রোববার (১১ মে) মুক্তারপুর নৌপুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মিলন বাদী হয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় মামলাটি করেন।
এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে যৌন নিপীড়ন, বেআইনিভাবে অনধিকার প্রবেশ, মারধর এবং ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, ‘শুক্রবার ১৯-২০ বছর বয়সি দুই তরুণীকে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় মামলা করার জন্য ভুক্তভোগী তরুণীদের থানায় আসতে বলা হয়, কিন্তু তারা কেউ আসেননি। লঞ্চ কর্তৃপক্ষকেও অভিযোগ দিতে বলা হলে তারাও আসেনি। তাই পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে