
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, আমাদের কাছে ৬১টি সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের আবেদন এসেছে।
তিনি বলেন, ‘৬১টি আসন থেকে ৪০৫টি আবেদন জমা পড়েছে। আমরা সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেবো।’
বুধবার (৭ মে) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
আখতার আহমেদ বলেন, ৬১টি আসনের সীমানা পরিবর্তন করতে হলে অন্য আসনগুলোর সীমানাও পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে। এতে সীমানা পুনর্নির্ধারণের আসন সংখ্যা বাড়তে পারে। আমরা সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে আইন সংশোধনের গেজেট পেলেই কাজ শুরু করবো।
তিনি বলেন, ‘এখন আবেদনগুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। কেউ যদি আবেদন না করতেন তা হলে তো দরকারই ছিল না। আবেদন যেহেতু আছে, সুতরাং আবেদনের সূত্র দিয়েই আমরা শুরু করি।’ এই আবেদনগুলো যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কতটি আসনের সীমানা পরিবর্তন করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই সংখ্যাটা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে কাজ করতে গেলে এগুলোর সঙ্গে আরো দুই একটা যোগ হতে পারে। সুতরাং সংখ্যাটা আগাম বলা ঠিক হবে না।
তিনি বলেন, সীমানা পুনর্নির্ধারণের জন্য আমরা কোনো বিজ্ঞপ্তি দেবো না। যে কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
ইসি বলেন, ‘আমরা আইন সংশোধনের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছিলাম। মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদে তা অনুমোদন হয়েছে। এখন সেই গেজেট পেলেই আমরা কাজ শুরু করবো। এক্ষেত্রে সীমানা পুনর্নির্ধারণে আইনে যে সকল পন্থা আছে সেগুলোই অনুসরণ করা হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, গত ৫ মে নিবন্ধনের শেষ সময় ছিল। সর্বশেষ তথ্য পেলে জানাতে পারবো।
সূত্র : বাসস
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
তিনি বলেন, ‘৬১টি আসন থেকে ৪০৫টি আবেদন জমা পড়েছে। আমরা সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে সীমানা পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেবো।’
বুধবার (৭ মে) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব তথ্য জানান।
আখতার আহমেদ বলেন, ৬১টি আসনের সীমানা পরিবর্তন করতে হলে অন্য আসনগুলোর সীমানাও পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে। এতে সীমানা পুনর্নির্ধারণের আসন সংখ্যা বাড়তে পারে। আমরা সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে আইন সংশোধনের গেজেট পেলেই কাজ শুরু করবো।
তিনি বলেন, ‘এখন আবেদনগুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। কেউ যদি আবেদন না করতেন তা হলে তো দরকারই ছিল না। আবেদন যেহেতু আছে, সুতরাং আবেদনের সূত্র দিয়েই আমরা শুরু করি।’ এই আবেদনগুলো যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কতটি আসনের সীমানা পরিবর্তন করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই সংখ্যাটা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে কাজ করতে গেলে এগুলোর সঙ্গে আরো দুই একটা যোগ হতে পারে। সুতরাং সংখ্যাটা আগাম বলা ঠিক হবে না।
তিনি বলেন, সীমানা পুনর্নির্ধারণের জন্য আমরা কোনো বিজ্ঞপ্তি দেবো না। যে কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
ইসি বলেন, ‘আমরা আইন সংশোধনের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছিলাম। মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদে তা অনুমোদন হয়েছে। এখন সেই গেজেট পেলেই আমরা কাজ শুরু করবো। এক্ষেত্রে সীমানা পুনর্নির্ধারণে আইনে যে সকল পন্থা আছে সেগুলোই অনুসরণ করা হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, গত ৫ মে নিবন্ধনের শেষ সময় ছিল। সর্বশেষ তথ্য পেলে জানাতে পারবো।
সূত্র : বাসস
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে