
রাজধানীর মহাখালী থেকে উত্তরা পর্যন্ত বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে। লন্ডন থেকে চিকিৎসা শেষে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে এই যানজট সৃষ্টি হয়। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রী ও পথচারীরা।
মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল থেকেই যানজটে বিমানবন্দর সড়কে যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। অনেক যাত্রীকে ফ্লাইট ধরতে মহাখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত হেঁটে যেতে দেখা গেছে। কুড়িল, নর্দা, নতুন বাজার, বাড্ডা, বনানী ও গুলশান এলাকাতেও এর প্রভাব পড়ে। এক পাঠাও চালক বলেন, উত্তরার দিকে যাচ্ছিলাম, কিন্তু ইসিবি চত্বর থেকে ঘুরে আসতে হয়েছে।
যানজটের পূর্বাভাস দিয়ে আগেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে নাগরিকদের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। এতে বিকল্প রুট ব্যবহারের আহ্বান, ফুটপাতে অবস্থান না করার অনুরোধ এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়। এছাড়া সেনানিবাস এলাকার রাস্তা, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রেল ও মেট্রোরেল ব্যবস্থায় সাময়িক পরিবর্তন আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে কাতারের আমিরের দেওয়া একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। আনুষ্ঠানিকতা শেষে ১১টা ২০ মিনিটে তিনি গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র নেতারা।
তার আগমনে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত রাস্তায় ভিড় করেন। তারা খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও জিয়াউর রহমানের ছবি বহন করে স্লোগান দিতে থাকেন। ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, দুপুরের পর থেকে যান চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে, তবে পুরোপুরি যানজট নিরসনে আরও কিছু সময় প্রয়োজন হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল থেকেই যানজটে বিমানবন্দর সড়কে যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। অনেক যাত্রীকে ফ্লাইট ধরতে মহাখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত হেঁটে যেতে দেখা গেছে। কুড়িল, নর্দা, নতুন বাজার, বাড্ডা, বনানী ও গুলশান এলাকাতেও এর প্রভাব পড়ে। এক পাঠাও চালক বলেন, উত্তরার দিকে যাচ্ছিলাম, কিন্তু ইসিবি চত্বর থেকে ঘুরে আসতে হয়েছে।
যানজটের পূর্বাভাস দিয়ে আগেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে নাগরিকদের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। এতে বিকল্প রুট ব্যবহারের আহ্বান, ফুটপাতে অবস্থান না করার অনুরোধ এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়। এছাড়া সেনানিবাস এলাকার রাস্তা, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রেল ও মেট্রোরেল ব্যবস্থায় সাময়িক পরিবর্তন আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে কাতারের আমিরের দেওয়া একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। আনুষ্ঠানিকতা শেষে ১১টা ২০ মিনিটে তিনি গুলশানের বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র নেতারা।
তার আগমনে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত রাস্তায় ভিড় করেন। তারা খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও জিয়াউর রহমানের ছবি বহন করে স্লোগান দিতে থাকেন। ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, দুপুরের পর থেকে যান চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে, তবে পুরোপুরি যানজট নিরসনে আরও কিছু সময় প্রয়োজন হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন