
টানা তিন দিনের ছুটিতে পর্যটকমুখর হয়ে উঠেছে পর্যটন নগরী রাঙামাটি। শহুরে যান্ত্রিক কোলাহল ভুলে হ্রদ পাহাড় আর মেঘের মিতালি উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাঙামাটি ছুটে এসেছেন পর্যটকরা। রাঙামাটির উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো এখন পর্যটকদের পদভারে মুখরিত।
শুক্রবার (২ মে) সকালে রাঙামাটির পর্যটন আইকন খ্যাত ঝুলন্ত সেতুতে গিয়ে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেড়াতে এসেছেন পর্যটকরা। ঝুলন্ত সেতু দেখে আনন্দ প্রকাশ করছেন অনেকে, কেউ কেউ সেলফিবন্দি করছেন নিজেদের। আবার অনেকে প্রকৃতির সৌন্দর্য ফ্রেমবন্দি করছেন। ঝুলন্ত সেতু দর্শনের পাশাপাশি অনেক পর্যটক কাপ্তাই হ্রদের সৌন্দর্য উপভোগে নৌ বিহারে যাচ্ছেন। টুরিস্ট বোট নিয়ে সুবলং ঝর্ণা, বার্গি লেক ভিউ, বৌদ্ধ মন্দিরসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোতে ভ্রমণে যাচ্ছেন তারা।
নোয়াখালী থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক হাসিব আমিন বলেন, রাঙামাটি প্রাকৃতিকভাবে খুবই সুন্দর একটি স্পট। আমি আগেও একবার এসেছিলাম, এবারের ৩ দিনের ছুটি উপভোগের জন্য তাই আবারো রাঙামাটিকেই বেছে নিলাম। সিলেট থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক খোরশেদ আলম বলেন, রাঙামাটি হলো রুপের রানী। এই লেক পাহাড়ের সৌন্দর্য যেকোনো কাউকে বিমোহিত করে। তাই আমরা বন্ধুরা মিলে বেড়াতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে।
রাঙামাটি পর্যটন নৌ যান ঘাটের ম্যানেজার মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩ দিনের ছুটিকে উপলক্ষ্য করে আমরা বেশ ভালো পর্যটকের আশা করেছিলাম। আমাদের আশানুরূপ পর্যটক হয়েছে। গতকালও বেশ ভালো পর্যটক ছিল, আজো পর্যটক আসছে। প্রতিদিন গড়ে আমাদের ৩৫-৪০টি টুরিস্ট বোট পর্যটকদের নিয়ে বিভিন্ন স্পটে ভ্রমণে যাচ্ছে। এদিকে একইরকম পর্যটকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে আরেক উল্লেখযোগ্য পর্যটন স্পট পলওয়েল পার্কে। বিশেষ করে বিকেলে পর্যটকরা ভিড় করছেন এই বিনোদন কেন্দ্রে। কৃত্রিম ঝুলন্ত সেতু, দেশের একমাত্র লাভ পয়েন্ট ভ্রমণসহ কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করছেন পর্যটকরা।
হোটেল মতিমহলের ব্যবস্থাপক চন্দন কুমার বর্মণ বলেন, ৩ দিনের ছুটির কারণে মোটামুটি পর্যটকরা রাঙামাটি বেড়াতে এসেছেন। আমাদের হোটেলে বর্তমানে ৭০ শতাংশ বুকিং রয়েছে। শহরের অন্যান্য হোটেলগুলোতেও ভালো বুকিং আছে বলে জানতে পেরেছি। রাঙামাটি পর্যটন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন, ৩ দিন সরকারি ছুটির কারণে রাঙামাটিতে বেশ ভালো পর্যটক এসেছেন। গতকাল আমাদের হোটেল-মোটেলের প্রায় ৯০ শতাংশ বুকড ছিল। আজ এবং আগামীকালও ৭০ শতাংশের মতো বুকিং আছে। এদিকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ হাজার পর্যটক ঝুলন্ত সেতু ভ্রমণ করছেন বলে জানান তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
শুক্রবার (২ মে) সকালে রাঙামাটির পর্যটন আইকন খ্যাত ঝুলন্ত সেতুতে গিয়ে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেড়াতে এসেছেন পর্যটকরা। ঝুলন্ত সেতু দেখে আনন্দ প্রকাশ করছেন অনেকে, কেউ কেউ সেলফিবন্দি করছেন নিজেদের। আবার অনেকে প্রকৃতির সৌন্দর্য ফ্রেমবন্দি করছেন। ঝুলন্ত সেতু দর্শনের পাশাপাশি অনেক পর্যটক কাপ্তাই হ্রদের সৌন্দর্য উপভোগে নৌ বিহারে যাচ্ছেন। টুরিস্ট বোট নিয়ে সুবলং ঝর্ণা, বার্গি লেক ভিউ, বৌদ্ধ মন্দিরসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোতে ভ্রমণে যাচ্ছেন তারা।
নোয়াখালী থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক হাসিব আমিন বলেন, রাঙামাটি প্রাকৃতিকভাবে খুবই সুন্দর একটি স্পট। আমি আগেও একবার এসেছিলাম, এবারের ৩ দিনের ছুটি উপভোগের জন্য তাই আবারো রাঙামাটিকেই বেছে নিলাম। সিলেট থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক খোরশেদ আলম বলেন, রাঙামাটি হলো রুপের রানী। এই লেক পাহাড়ের সৌন্দর্য যেকোনো কাউকে বিমোহিত করে। তাই আমরা বন্ধুরা মিলে বেড়াতে এসেছি। খুবই ভালো লাগছে।
রাঙামাটি পর্যটন নৌ যান ঘাটের ম্যানেজার মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩ দিনের ছুটিকে উপলক্ষ্য করে আমরা বেশ ভালো পর্যটকের আশা করেছিলাম। আমাদের আশানুরূপ পর্যটক হয়েছে। গতকালও বেশ ভালো পর্যটক ছিল, আজো পর্যটক আসছে। প্রতিদিন গড়ে আমাদের ৩৫-৪০টি টুরিস্ট বোট পর্যটকদের নিয়ে বিভিন্ন স্পটে ভ্রমণে যাচ্ছে। এদিকে একইরকম পর্যটকদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে আরেক উল্লেখযোগ্য পর্যটন স্পট পলওয়েল পার্কে। বিশেষ করে বিকেলে পর্যটকরা ভিড় করছেন এই বিনোদন কেন্দ্রে। কৃত্রিম ঝুলন্ত সেতু, দেশের একমাত্র লাভ পয়েন্ট ভ্রমণসহ কাপ্তাই হ্রদে কায়াকিং করছেন পর্যটকরা।
হোটেল মতিমহলের ব্যবস্থাপক চন্দন কুমার বর্মণ বলেন, ৩ দিনের ছুটির কারণে মোটামুটি পর্যটকরা রাঙামাটি বেড়াতে এসেছেন। আমাদের হোটেলে বর্তমানে ৭০ শতাংশ বুকিং রয়েছে। শহরের অন্যান্য হোটেলগুলোতেও ভালো বুকিং আছে বলে জানতে পেরেছি। রাঙামাটি পর্যটন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন, ৩ দিন সরকারি ছুটির কারণে রাঙামাটিতে বেশ ভালো পর্যটক এসেছেন। গতকাল আমাদের হোটেল-মোটেলের প্রায় ৯০ শতাংশ বুকড ছিল। আজ এবং আগামীকালও ৭০ শতাংশের মতো বুকিং আছে। এদিকে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ হাজার পর্যটক ঝুলন্ত সেতু ভ্রমণ করছেন বলে জানান তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন