
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে মেয়ের জামাইয়ের হাতে মোছা. ফজিলা খাতুন ( ৪৫) নামে এক নারী খুন হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার ১নং দুল্লা ইউনিয়নের হরিরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, নিহত ফজিলা খাতুন স্থানীয় মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। অভিযুক্ত জামাতা মনির মিয়া (৩০) একই এলাকার সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি।
স্থানীয়রা জানান, রাতে মনিরের সঙ্গে তার স্ত্রী রুমার বাকবিতণ্ডা চলছিল। একপর্যায়ে মনির ঘর থেকে চলে যান। পুনরায় রাত আনুমানিক আড়াইটার সময় মনির বাড়িতে এসে তার ছেলে মো. রোহান মিয়াকে (৪) নিয়ে চলে যেতে চাইলে তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় কথা কাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে মনিরের হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে মারতে যায়। এ সময় শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাঁধা দিলে মনির তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে শাশুড়ির তলপেটের বামদিকে আঘাত করেন এবং তার স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি আঘাত করেন। তাদেরকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাশুড়ি ফজিলা খাতুন কে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত রুমা আক্তার চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলমান। নিহতের স্বজনরা হাসপাতালে ব্যস্ত থাকায় এখনো কোনো অভিযোগ করেননি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জানা গেছে, নিহত ফজিলা খাতুন স্থানীয় মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। অভিযুক্ত জামাতা মনির মিয়া (৩০) একই এলাকার সেলিম মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি।
স্থানীয়রা জানান, রাতে মনিরের সঙ্গে তার স্ত্রী রুমার বাকবিতণ্ডা চলছিল। একপর্যায়ে মনির ঘর থেকে চলে যান। পুনরায় রাত আনুমানিক আড়াইটার সময় মনির বাড়িতে এসে তার ছেলে মো. রোহান মিয়াকে (৪) নিয়ে চলে যেতে চাইলে তার স্ত্রীর সঙ্গে পুনরায় কথা কাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে মনিরের হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে মারতে যায়। এ সময় শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাঁধা দিলে মনির তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে শাশুড়ির তলপেটের বামদিকে আঘাত করেন এবং তার স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি আঘাত করেন। তাদেরকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাশুড়ি ফজিলা খাতুন কে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত রুমা আক্তার চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলমান। নিহতের স্বজনরা হাসপাতালে ব্যস্ত থাকায় এখনো কোনো অভিযোগ করেননি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে