
বাংলাদেশ রেলওয়ের ১০টি হাসপাতাল জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালগুলো যৌথভাবে পরিচালনার জন্য রেলপথ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সমঝোতা স্মারক সই হয়। সেখানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এবং রেলওয়ের মহাপরিচালক সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এই চুক্তি অনুযায়ী অবকাঠামো ও স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত উন্নয়ন শেষে সাধারণ মানুষ দেশের ১০টি রেল হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ পাবেন। চুক্তি শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলা হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি টিম আগামী সপ্তাহে রেলের হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করে কী ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন দরকার সে ব্যাপারে রিপোর্ট দেবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেন, “স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্টের পর অবকাঠামোগত উন্নয়ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, “এই মুহূর্তেই রেলের হাসপাতালগুলো জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে দ্রুত জনসাধারণকে চিকিৎসা দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করবে।”
দেশে ৮ হাজার ডাক্তারের সংকট রয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সারাদেশে ১০টি রেলওয়ে হাসপাতাল রয়েছে। এ সকল হাসপাতালে বর্তমানে বেডের সংখ্যা ৪৩১। এতোদিন সেগুলো রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ ছিল।”
তাদের পাশাপাশি সর্বসাধরণের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে স্বল্প এবং দীর্ঘ মেয়াদি কী করতে হবে, সেটা ঠিক করা হবে জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই সমঝোতা স্মারক সই হয়। সেখানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব এবং রেলওয়ের মহাপরিচালক সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এই চুক্তি অনুযায়ী অবকাঠামো ও স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত উন্নয়ন শেষে সাধারণ মানুষ দেশের ১০টি রেল হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ পাবেন। চুক্তি শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলা হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি টিম আগামী সপ্তাহে রেলের হাসপাতালগুলো পরিদর্শন করে কী ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন দরকার সে ব্যাপারে রিপোর্ট দেবে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেন, “স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্টের পর অবকাঠামোগত উন্নয়ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, “এই মুহূর্তেই রেলের হাসপাতালগুলো জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে দ্রুত জনসাধারণকে চিকিৎসা দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করবে।”
দেশে ৮ হাজার ডাক্তারের সংকট রয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। উপদেষ্টা বলেন, “সারাদেশে ১০টি রেলওয়ে হাসপাতাল রয়েছে। এ সকল হাসপাতালে বর্তমানে বেডের সংখ্যা ৪৩১। এতোদিন সেগুলো রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দ ছিল।”
তাদের পাশাপাশি সর্বসাধরণের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে স্বল্প এবং দীর্ঘ মেয়াদি কী করতে হবে, সেটা ঠিক করা হবে জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে